পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৫৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চাচুভূ-রাজবংশ :à ৪৯৭ রাঢ়ীয় ব্রাহ্মণ ভরদ্বাজগোত্রীয় দুর্গারাম মুখোপাধ্যায়ের নিবাস ছিল, ব্রহ্মচারী হইলে তাহার নাম হয় দুর্গানন্দ । তিনি শিশুকাল হইতে ধৰ্ম্মপ্রবণ ছিলেন ; প্রবীণ বয়সে ব্রহ্মচারীর বেশে ভারতবর্ষের বহু তীর্থ ভ্রমণ করেন। কিন্তু কোথায়ও দেবী ভগবতীর দশবিধ মহামূৰ্ত্তির একত্র সমাবেশ দেখিতে পান না । * তাই তাহার প্রাণের এক তীব্র আকাঙ্ক্ষ হয়, তাহার জীবনে এই সকল মহাবিষ্ঠার মূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠা করিয়া যাইবেন। করুণাময়ীর কৃপাকটাক্ষে তাহার সাধুসংকল্প সিদ্ধ হইয়াছিল। কথিত আছে, স্বপ্নাদেশের বলে তিনি এই গ্রস্তাব লইয়া মুর্শিদাবাদের নবাব সুজাউদ্দীন এবং টাচড়ার রাজ শুকদেবের অনুগ্রহ লাভ করেন। একে শুকদেব ধৰ্ম্মনিষ্ঠ সদাশয় হিন্দু নৃপতি, তাহাতে নবাবের ইঙ্গিত, সুতরাং তিনি প্রতিষ্ঠার যাবতীয় ব্যয়ভার বহন করিতে প্রতিশ্রত হইলেন। ব্রহ্মচারী উপযুক্ত স্বত্রধর সংগ্ৰহ করিয়া নিজ বাটীর এক প্রকাও নিশ্ব বৃক্ষের খণ্ড কাষ্ঠ হইতে বিগ্রহগুলি প্রস্তুত করাইলেন। দশমহাবিস্কার দশটি মাত্র বিগ্রহ নহে, মূৰ্ত্তির সংখ্যা তদপেক্ষ অধিক । উত্তরের পোতার প্রধান মন্দিরে পূর্বদিক হইতে আরম্ভ করিয়া যথাক্রমে এই ষোলটি বিগ্রহ আছেন –গণেশ, সরস্বতী, কমলা, অন্নপূর্ণ, ভুবনেশ্বরী, জগদ্ধাত্রী, ষোড়শী, মহাদেব, কালী, তারা, ভুৈরবী, ছিন্নমস্ত, ধূমাবতী, বগলা ও মাতঙ্গী এবং ভৈরব । পশ্চিমের মন্দিরে কৃষ্ণ, রাধিকা, রাম, সীতা, লক্ষ্মণ, হনুমান, এবং শীতল বিগ্রহ প্রতিষ্ঠিত হইলেন। পূৰ্ব্ব পোতায় ভোগগৃহ এবং দক্ষিণে নহবতখানা নিৰ্ম্মিত হইল ; নহবতখানার নিয় দিয়া মন্দিরপ্রাঙ্গণে যাইবার সদর দ্বার। বিগ্রহ প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সঙ্গে সেবার ব্যবস্থাও হইল । শুকদেব ও শ্বামসুন্দর উভয়ে স্বীকৃত হইলেন যে, প্রত্যেকের অধিকারভুক্ত জমিদারীতে প্রত্যেক প্রজার নিকট হইতে বার্ষিক একসের চাউল ও ৫ গও কড়ি হিসাবে আদায় করিয়া লইয়া দশমহাবিদ্যার সেবার জন্ত দেওয়া হইৰে।

  • শাম্বানুসারে দশমহাৰিভ। এই –

“কালী তারা মহাবিদ্যা ষোড়শী ভুবনেশ্বৰী । ४छब्रेरी हिब्रञछ क बिछ शृमांसटी ठश ॥ रुभजा निरूविछ। कृ बोस्रो कश्णज्रिका । ●鄂