भश्नतःि भश्शैौन ناهه. গৌরব হুগলীতে স্থানান্তরিত হইয়াছিল ; হুগলী তখন সমৃদ্ধ সহর এবং আগা মুতাহার তথাকার একজন প্রথম আমলের বিশিষ্ট অধিবাসী। তিনিই প্রথম হুগলীতে একটি ছোট ইমামবার এবং নিজ বাসোপযোগী গৃহ নিৰ্ম্মাণ করেন। তিনি ধীর স্থির চরিত্রবান লোক, ব্যবসা বাণিজ্যে যথেষ্ট ধনসম্পত্তি অর্জন করেন। কিন্তু কলহপ্রিয় স্ত্রীর রূঢ় ব্যবহারে সংসারে তাহার শাস্তি ছিল না। অবশেষে বৃদ্ধ বয়সে তাহার একমাত্র সন্তান, একটি কন্যার জন্ম হয় (১৭২২) ও তাহার নাম রাখেন মজান খান। এই কস্তাই তাহার মেহের পুত্তলী ছিল; মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রীকে বঞ্চিত করিয়া সেই কষ্ঠাকেই সমস্ত সম্পত্তি দান করিয়া যান (১৭২৯)।* আগা মুতাহর হুগলী আসিবার পর, তাহার ভগিনীপতি আগ ফজলউল্লা এবং তৎপুত্ৰ হাজি ফৈজউল্যাও পারস্ত হইতে বঙ্গে আসিয়া হুগলী ও মুর্শিদাবাদ উভয় স্থানে বাণিজ্য করতেন ; পরে পিতার মৃত্যুর পর হাজি ফৈজউল্যাও হুগলীতে বাস করেন। কিন্তু তিনি উচ্ছঙ্খলতার জন্ত নানা ব্যবসায়ে আর্থিক ক্ষতিগ্রস্ত হইয়া দারিদ্র্যদশায় পতিত হন। মুতাহর-পত্নী বিষয় সম্পদে বঞ্চিত হইয়৷ এই হাজি ফৈজউল্যার প্রতি আকৃষ্ট হইয় তাহাকে ধিবাহ করেন। এই শুভ পরিণয়ের একমাত্র সস্তান—মহম্মদ মহসীন, হুগলীতে ভূমিষ্ট হন (১৭৩৯)। এই দানবীর সাধুপুরুষের জন্মলাভে হুগলী পবিত্র হইয়াছিল। ভ্রাতা ও ভগিনী, মহসীন ও ময়ুজান উভয়ে মুতাহরের সংসারে ফৈজউল্যার তত্ত্বাবধানে প্রতিপালিত হইতেছিলেন। বালিকা মন্ন জান সম্পত্তির অধিকারিণী হষ্টলেও হাজি ফৈজউল্যা তাহার পরিচালনা করিয়া সকলে সুখ সমৃদ্ধিতে জীবিকা নিৰ্ব্বাহ করিতেছিলেন। তিনি পুত্র কন্যার জন্য আগা সিরাজী নামক একজন সুপণ্ডিত গৃহশিক্ষক নিযুক্ত করিয়া য়িছিলেন। ময়ুজান বৈপিতৃক ভ্রাতা মহসীন অপেক্ষ ৮৯ বৎসরের বড় এবং মহসীনকে বড় ভাল বাসিতেন। একটু বয়ঃপ্রাপ্ত হইলে মহসীন
- कथिउ आcछ, यूठाश्ञ शृङ्गाद्र भूर्ति कछitरू ७कः उॉदिज मिश्र बणिsा दान cब, केश cपन अtशट शृङ्गाग्न भtद्र छिब्र ८शाला ना श्घ्र : भूणिरल डैशम्र ठिठब्र ७षफ़ि अमृळा छिनिन ttE DDDS DDB BB BBBBB BBB BBBBB BBBB Btt S0S DDD DDDt gDD DDDD BBB DDD DD DDD DDt BD DBB DD DDDS LLLLLL BB S Bradley-Birt, Twelve Men of Bengal, p. 37.
