"t 6\, যশোহর-খুলনার ইতিহাস হইয়াছে; তাহার ভগিনী আর বিবাহ না করিয়া হিন্দুবিধবার মত নিৰ্ম্মল জীবন যাপন করিতেছেন; তাহার কোন সন্তানাদিও নাই। ময়ুজান অতি স্বন্দর ভাবে তাহার সম্পত্তির রক্ষণাবেক্ষণ করিয়াছিলেন ; তাহার সময়ে যশোহরের কাছে মুড়লীতে র্তাহার কাছারী বাট ছিল এবং তথায় একটি সুন্দর ক্ষুদ্র ইমাম্বারা নিৰ্ম্মিত হয়, উহা এখনও আছে। তাহার সম্পত্তির আয় বার্ষিক প্রায় ৫০ হাজার টাকা ; দানশীল মহিলা নানা সৎকার্ষে বহু অর্থ বায় করিতেন। মই সীন আসিয়া ভ্রাতাভগিনীতে পুনরায় মিলিত হইয়া কয়েকবৎসর কাল স্বচ্ছন্দে কাটাইলেন। মহসীন তখনও অকৃতদার এবং বিবাহ করিতেও চাহিলেন না। ১৮৩ খৃষ্টাৰে মলুজান খান তাহার বিপুল সম্পত্তি ভ্রাতার নামে লিখিয়া দিয়া ৮১ বৎসর বয়সে পরলোকগত হইলেন । হাজি মহম্মদ মহসীন সন্ন্যাসীর মত ত্যাগী এবং ধৰ্ম্মনিষ্ঠ । তিনি ভাবিলেন, এ সম্পত্তি লইয়া কি করিবেন । অনেক ভাবিয়া কৰ্ত্তব্য স্থির করিলেন। সাত্ত্বিক দানের অপূৰ্ব্ব মহিমা জগতে বিঘোষিত করিয়া উপযুক্ত পন্থা নির্দিষ্ট হইল। ১২২১ হিজরী বা ১২১৩ সালের ১৯শে বৈশাখ (১৮০৬) তারিখে তিনি তাহার সমস্ত সম্পত্তি ধৰ্ম্মার্থ উৎসর্গ করিয়া আরবী ভাষায় লিখিত এক তোলত নাম বা দানপত্র লিখিয়া দিলেন। উহা জীর্ণ অবস্থায় এখনও আছে এবং উহার প্রতিলিপি হুগলীর ইমামবারার গায়ে উৎকীর্ণ রহিয়াছে। এখানে তাহার সারমৰ্ম্ম মাত্র দিতেছি ঃ– "আমার নাম হাজি মহম্মদ মহসীন, পিতার নাম হাজি ফৈজুল্য, পিতামহের নাম আগ ফজলুল্য, নিবাস ছগলী । আমি স্বজ্ঞানে, স্বইচ্ছায় ও সুস্থ শরীরে এই দানপত্র সম্পাদন পূর্বক এই বিধান করিতেছি। যশোহরের অধীন পরগণা সৈদপুর ও শোভনাল আমার জমিদারীভুক্ত ; • হুগলীর ইমাম্বার, ইমাম্বাজার ' भन्नुलानत्व गवप्ञ उब्रक्6ोच्नण हभजीब्र ३भाभवाब्राङ्ग बाग्न निकी शर्ष श्रृथक्ज्राप्त 8९१शैौकूठ श्रहांश्णि । Westland p. 138. उशन श्ऊ क्रांछि चांनौब्र अभिषाओब्र षभिहे॥५५ 'गषं नीप्ता बखिश् िएव ; ं 'गङ्ग१ङ्ग ईश गङ्ग११। नप्त्, श्ta atच সৈদপুর, ইশফপুর, রামচন্ত্রপুর প্রভৃতি অনেকগুলি পরগণার কিছু কিছু লইয়৷ এই নুতন रेगनशूब नांव श्रछि इश्ब्राझिण ।। ७३छtव बाब्र अांनौ अभिभोग्नौएक ३*कशूब व यtथाझ्द्र DDDD BBBS BBBBB BBBB BBB DBBtD DDB BBB BBBDS DDD
