পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৬১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ब्रांछ नैौडांब्रांय ब्रांत्र Gob হরিশ্চন্ত্র যখন ঢাকায় আসেন, তখন ভূষণ বারভুঞার অন্ততম মুকুন্দরাম রায়ের রাজ্য ছিল। মুকুন্দরামের পর তৎপুত্র সত্রাজিং মোগলের অধীন সামঞ্জ রাজা ছিলেন ; কিন্তু তিনি নানাবিধ ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হওয়ায় মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হন। তখন ভূষণ সংগ্রামসাহ নামক একজন মোগল কৰ্ম্মচারীর জায়গীর হয়। সংগ্রাম ও তৎপুত্রের মৃত্যু হইলে এই জায়গীর খাস হইয়া একজন মোগল ফৌজদারের হস্তে স্থাপিত হয় সেই ফৌজদারের সময়ে রাজা সীতারামের অভু্যদয় । গীতারাম ভূষণার অধিকাংশ দখল করির লন এবং সেই সময় মোগল ফৌজদারের হত্য ঘটে। সীতারামের পতনের পর সেই রাজ্য নাটোরের রাজার জমিদারী ভূক্ত হয়। স্বতরাং ফৌজদারের উদয় ও বিলয় ক্ষণিক মাত্র। প্রকৃত পক্ষে সংগ্রামের হাত হইতেই রাজ্য সীতারামের হাতে আসিয়া পড়ে। • এখনও ভূষণার সর্বত্র সংগ্রাম সাহের কীৰ্ত্তি-চিহ্ন বর্তমান । সুতরাং সংগ্রামের কথা অগ্রে না বলিয়া সীতারামের কথা বলা চলে না। জাহাঙ্গীরের মৃত্যুর পর তৎপুত্র শাহ জাহান বাদশাহ হন। তিনি স্বীয় প্রিয়পাত্র কাশিম খাকে বাঙ্গালার নবাব করিয়া পাঠান (১৬২৮)। হুগলী প্রভৃতি স্থানের পটুগীজ দুমুদিগকে দমন করাষ্ট তাহার শাসনের প্রধান কাৰ্য্য। এইজন্ত তিনি বাদশাহের নিকট হইতে সৰ্ব্ববিধ সাহায্য পান । সম্ভবতঃ এই সময়ে বা কিছু পূৰ্ব্বে রাজা সংগ্রাম সিংহ নামক একজন মনসবদার বঙ্গে আসিয়াছিলেন । এবং বঙ্গীয় নওয়ার বিভাগে অধ্যক্ষ হন । কিরূপে কাশিম ধার নওয়ার

  • নাটোরের রাজত্বকালে ভূষণার এক ব্রাহ্মণের ব্রহ্মেত্তের বাজেয়াপ্ত হইলে, তিনি পুণ্যশ্লোক। রাণী ভবানীর নিকট নিম্নলিখিত শ্লোক প্রেরণ করেন -

“পূৰ্ব্বে সংগ্রামগাহ নৃপতিগ্রভৃতিভি: পালিত ভূষণ। যা। नीडtब्रांtभ* श्रृंकांख्मनू ब्रमरुडौ ब्रांभकांtखन dकोछ1 ।। ग| dनिीौ गणौिश्ङ्गष्णंडा वiक्षिशैम। हिङ्ग१ । । tकषां५ द नाभूभitनौ नक छवठि कश२ cरुन त नांनूनमा ॥” वैदूड यांनन्ननाथ ब्राद्र कृठ, ‘कब्रिमशृtब्रव्र इठिशन, १७ शृहे । ब्रांशी छरांनीब्र षांशे ब्रांबा ब्रायरूच् छूषगांद्र अर्षिभछि हिप्लम, १५° ब्रांगी ७वांनी छू११ब्र नगङ्गी पनिम्न बलिँछ इहेब्रुइन । थप्नक बेकिशनिक जळूनकांtनग्न झटल बन्नम्न श्छ, अहे ग५थाम काभ्रेौtब्रब्र थकर्मठ बघून बरेनक अभिनtब्र । ठिनि नाझ्नौ e ब्र१कू*ण वणिञ्च ननtइitन विtबांद प्रमानङ्ग छड़