সীতারামের পরিণাম S〉》 একমাত্র অধীশ্বরী হন। তার নামক একমাত্র কন্যা ব্যতীত তাহার কোন পুত্র সপ্তান জীবিত ছিল না ; দয়ারামের সহায়তায় রাজ্য পরিচালিত হইতেছিল । অবশেষে রাণী যাহাকে দত্তক পুত্র গ্রহণ করিলেন, তিনিই মহারাজ রামকৃষ্ণ । বাদশাহ শাহ আমল তাহাকে “মহারাজাধিরাজ পৃথ্বীপতি বাহাদুর"-এই উপাধি দিয়াছিলেন। কিন্তু তিনি নামে মাত্র মহারাজ ; কাৰ্য্যতঃ তিনি সাধক, সৰ্ব্বদা জপতপ পুজাচর্চা লইয়া থাকিতেন, সংসার সম্পদকে তৃণবৎ জ্ঞান করিতেন। প্রকৃত রাজকাৰ্য্য পর্যালোচনা করিতেন স্বয়ং রাণীভবানী ; তিনি যেমন রাজনৈতিক কাৰ্য্যে তীক্ষুবুদ্ধিশালিনী, তেমনি দানশাল, ধৰ্ম্মগতপ্ৰাণ আদর্শ হিন্দুরমণী ; তিনি বঙ্গের অহল্যা বাই, দানপুণো তিনি সমগ্র বঙ্গে প্রাতঃস্মরণীয় হইয়া রহিয়াছেন । বিশেষতঃ সীতারামের ধৰ্ম্মকীৰ্ত্তি সুবাবস্থিত করিয়৷ তিনি বশোহরবাসীকে কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করিয়া রাখিয়াছিলেন। রাণী ভবানীর কীৰ্ত্তিকাহিনী লিপিবদ্ধ করিতে গেলে লেখনী পবিত্র হয়, কিন্তু সে সুযোগ এখানে নাই। সীতারাম প্রসঙ্গে যেটুকু প্রয়োজন. তাহার সম্বন্ধে সেইটুকু মাত্র এখানে বলিতেছি। রামকৃষ্ণ যখন বিশাল রাজ্যকে অনিত্য ভাবিয়া উপেক্ষায় উড়াইয়া দিতে বসিয়াছিলেন, তখনই এদেশে ইংরাজ-রাজত্ব আরঞ্চ হয় । বাণীভবানী তখন বিপুল সম্পত্তির যেটুকু বারাণসী প্রভৃতি বহুস্থানে দানধানে, বর্গীর হাঙ্গামা নিবারণে, মন্বন্তরের প্রতিবিধানে অন্নদানে ব্যয়িত করিয়া পরকালেৰ জন্ত সঞ্চয় করিতে পারেন, দুইহন্তে তাহা করিতেছিলেন । এষ্ট সময়ে লর্ড কর্ণওয়ালিসের শাসনকালে বঙ্গদেশে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রবর্তিত হয়। উহার ফলে অধিকাংশ জমিদারেরই বিষয়ের আয় অপেক্ষ রাজস্বের পরিমাণ বেশী দাড়ায় ; রামকৃষ্ণও সময়মত সমস্ত রাজকর পরিশোধ করিতে পারেন না। স্বতরাং নুতন আইন অনুসারে তিনি নির্দিষ্টদিনে “লাটের কিন্তী" দিতে না পারায় তাহার জমিদারী ক্রমে রাজস্বের নিলামে খণ্ডে খণ্ডে বিক্রীত হইয়া যাইতে লাগিল। * তাহার আমল কৰ্ম্মচারী, এম কি, ভূতগণ পৰ্যন্ত তাহাকে ফাঁকি → মহারাজ রামকৃষ্ণ বিষয়ে এতই বিরক্ত ছিলেন যে, গল্প আছে, তাহার ***न णांtझे नौलांtत्र कप्लिtऊ शांत्रिण. डिनि अमनि vछद्रकtजीब्र बाक्लो नमttब्रtरश् नूङ ७ **नित्र वनमा थकांश कब्रिtडन। ५बन मशभूषtरू० क्लङप्र क्लरछाबा कांकि ब्रिाझ्लि, **ई अकांसू इ:tथब्र विषघ्र ।
