পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৭৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૭૨ર যশোহর-খুলনার ইতিহাস সীতারামকে দীক্ষিত করিবার পর কৃষ্ণবল্লভ অধিক দিন জীবিত ছিলেন না, তাহার নামে সীতারাম-প্রদত্ত কোন নিষ্কর-সন নাই। কৃষ্ণপ্রসাদের চারিপুত্র ; তন্মধ্যে কৃষ্ণকিঙ্কর ও মুরলীধর পিতামহের মৃত্যুর পর পূর্বনিবাস টেঞা গ্রামে চলিয়া যান ; মুরলীধর নিঃসন্তান, কৃষ্ণকিঙ্করের বংশ এখনও আছে। আনন্দচন্দ্র সীতারামের পতন পৰ্য্যন্ত যশপুরে ছিলেন, পরে পুৰ্ব্বনিবাসে চলিয়৷ ধান। কনিষ্ঠ পুত্র গৌরচরণ যশপুরে থাকিয়া যান ; ঘুরিয়া গ্রামে র্তাহার পোঞ্জ রাসানন্দের বাসস্থান হয়। সেখানে এখনও উহার প্রপৌত্র ঐযুক্ত ভুদেৰ গোশ্বামী ঠাকুর মহাশয় জীবিত আছেন এবং দেশময় লোকের নিকট ভক্তিপুষ্পাঞ্জলি পাইয়া থাকেন। ১১০২ হইতে ১১২১ সাল পর্যন্ত সীতারাম ও তাহার পুত্র প্রদত্ত ভূমিদানের বহু সনন্দ আনন্দচন্দ্র ও গৌরচরণের নামে দেখিতে পাওয়া গিয়াছে। * আমি শ্ৰীযুক্ত ভূদেব গোস্বামী মহাশয়ের নিকট ঞ্জেীরচরণের নামীয় যে দুই খানি গ্রামাণিক সনন্দ দেখিয়াছি, তাহা এতজীর্ণ যে শিরিগণ উহা হইতে ব্লক প্রস্তুত করিতে স্বীকৃত হইলেন না। উহার অবিকল প্রতিলিপি প্রকাশ করিতেছি -“ধিরাগ্রগণ্য সকল মঙ্গলালয় শ্ৰীযুক্ত গৌরচরণ গোস্বামী সন্ধদারচরিত্রেযু—লিখনং কাৰ্য্যঞ্চ আগে আমার অধিকার পরগণে সাতেীরের কানোটিয়া ওগরহ গ্ৰাম হায়তে তোমাকে ১৩% একখাদা পোনার কানি জমীৰাট ব্রহ্মোত্তর দিলাম তুমি মাকীক জায় জমীবাটি মজকুরাতে দুখিলকার হইয়া পুত্রপৌজাদী ক্রমে নিষ্কর ভোগ করিতে রহ ইতি সন ১১০২ এগারশত দুই সাল তারিখ--১৩ শ্রাবন " সনন্দের উপরি ভাগে—“হীদুর্গ শরণম্” এবং সীতারামের নামের মোহর আছে। তাহার পার্থে “শ্ৰীকৃষ্ণ" এবং এক খাদা পোনারো কানি মজকুৱা ইতি” এই কয়েকটি কথায় সীতারামের হস্তলিপি আছে। পূৰ্ব্বতন হিন্দু জমিদারগণ নিজের নাম দস্তখত না করিয়া ঐসহি কৱিতেন বা ইষ্ট দেবতার নাম লিখিয়া দিতেন। গীতারামের ইষ্টনাম -প্রকৃষ্ণ” অতি সুন্দর পাকা হাতের লেখায় লিখিত। উহা সীতারামের বিজ্ঞাবত্তার পরিচায়ক । উক্ত স্বাক্ষরের পার্থে মুলীর হস্তলিপিতে জমিবাটীর ० जांबन्धष्ठाद्र नाथौश ***७ गारणब्र अक्षानि गनtवब अउिनिनि वङ्कतांबूब्र अष्क जोरह। રજ נד