রায়েরকাটির রাজবংশ ناgالأ রাজা হইবার পূর্বেই রুদ্রনারায়ণ যশোহর-সাগরীড়ীতে আসিয়া পিতৃগুরু হবিখ্যাত অবিলৰ সরস্বতীর নিকট রীতিমত দীক্ষা গ্রহণ করেন ( ২৪৪ খৃঃ)। পরে তাহার কুল পুরোহিত vন্ধপরাম চক্রবর্তীর স্বপ্নাদেশ ক্রমে রায়ের স্থাটিতে পঞ্চমুতী রত্নদেবীর উপর vকালিকা মূৰ্ত্তি-প্রতিষ্ঠিত হয় (১০০০ সাল)। ঐ স্থানে সাধকগ্রবর রূপরাম সিদ্ধিলাভ করেন বলিয়া vমায়ের নাম সিদ্ধেশ্বরী রাখা হয়। কিছুদিন পরে মন্দিরমধ্যে দেবীর উদ্বোধন ক্রিয়া সমাহিত এবং প্রস্তর লিপি সংযোজিত হয় (১৯৬৫ সাল বা ১৬৫৯ খৃঃ) । ৬ রুদ্র রাম কাশীধামে দেহত্যাগ করিবার পর তাহার চারিপুত্রের মধ্যে মনোমালিন্ত উপস্থিত হয়। জ্যেষ্ঠ রাজা নরোত্তমনারায়ণ রায়ের কাটিতে থাকেন, মধ্যম রাজা নরেন্দ্র নারায়ণ বনগ্রামে, তৃতীয় রাজা কনপনারায়ণ পরগণা কাশিমপুরের অন্তর্গত চিংস্কাখালি গ্রামে, এবং সৰ্ব্ব কনিষ্ঠ রাজা গন্ধৰ্ব্ব নারায়ণ পরগণা চিরুলিয়ার অন্তর্গত কোদলা-খাসকাটতে বাস করেন। কিছুদিন পরে রাজা গন্ধৰ্ব্ব নারায়ণ কোদলা চক্টতে উঠিয়া ভৈরব তীরবর্তী মথিয় নামক স্থানে বাস করেন। । উহার বংশধরেরা মবিয়ার বাজা বলিয়া খ্যাত। এই ভাবে এই প্রসিদ্ধ রাজবংশের জ্যেষ্ঠ মাত্র বরিশাল জেলার থাকিলেন এবং অপর তিনজন বর্তমান খুলনা জেলায় আসিয়া বসতি করেন। শেষোক্ত তিনজনের কথা মূখ্যভাবে আমাদের বর্ণনীয় হইলেও প্রথমজনের কথা প্রসঙ্গতঃ বাদ দেওয়া যায় না ; বিশেষতঃ রায়েরকাটির অবস্থান বরিশাল জেলায় হইলেও সামাজিক হিসাবে উহা সম্পূর্ণরূপে খুলনা জেলার অংশ বলিয়া ধরা যায়। নরোত্তমের ঘটনাবিহীন রাজত্বের পর তৎপুত্র সত্রাজিৎ কিছুকাল রাজত্ব করেন এবং বরিশালের সন্ত্রাজিৎপুর গ্রাম স্থাপন করিয়াছিলেন। তৎপুত্র জয় নারায়ণ তেজস্বী ব্যক্তি। এই সময়ে বুজরগউমেদপুরের জমিদার জাগা
- Bakargunj p.121, xt:ni ter: * এই কোলার একাংশে অযোধ্যা নামক স্থানে একটি উত্তর হার মঠ আছে। केशरक नावांद्रगड, ८कांक्लाइ म* वtण । केशव्र छझांबनिडे णिनि रहेcड बांना वांछ, ८ष व#f cकन बांकन कईक निर्दिछ इहेब्रांझ्नि । ७३ मध्zब्र कथ1जांबब्रt क्ङ्गिङडाँtथ इीनांख्रत्र DDDD DDDS LDDD DDD DD DDS DDD DDD DDS DDDD DDDDStGG0 cकोज गर्नकै चांदृझ किब निकिठब्रटनं ड़िब्र कब्रिह्छ *ांग्नि बाँहैं ।
- >
