পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৭৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

** যশোহর-খুলনার ইতিহাস হইয়াছিল এবং ইংরাজ আমলের প্রথম ভাগে কর আদায়ের কড়া আইনের ফলে উহা করচ্যুত হইয়া গিয়াছে। এখন মাত্র হাবেলী পরগণাই তাছাদের প্রধান সম্পত্তি। তবে রামপুর-শিবপুরের জন্ত তাহারা ইংরাজ গভর্ণমেণ্টের নিকট হইতে কিছু মালিকান পান। সেই কথাই বলিয়া লইতেছি। # রামপুর ও শিবপুর পরগণ পশর ও রায়মঙ্গল নদীর মধ্যবৰ্ত্তীস্থানে সমুদ্রসান্নিধ্যে অবস্থিত। উচ্চার নিমক-মহল যা লবণ উৎপাদনের প্রধান স্থান ছিল। এজন্ত ১৭৮০ খৃষ্টাব্দে যখন বঙ্গদেশীয় লবণের কারবার একচেটিয়া ভাবে ইংরাজ কোম্পানি নিজ হন্তে লন, • তখন জমিদারদিগকে ২০০০ টাকা মুনাফা দিবার সর্তে কোম্পানি ঐ দুই পরগণা ইজারা লন। চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের পর ঐ দুই পরগণার সদর খাজনা দাবি করা হয়, জমিদারের উহা যৌতুক সম্পত্তি বলিয়া নিষ্কর মনে করিতেন । কিন্তু সে জবাব গ্রাহ না হইয় উহাদের অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোকের পরওয়ান বাহির হয়। জমিদার মহিমাচন্দ্র রায়চৌধুরী ও র্তাহার দেওয়ান রাখালগাছী নাগ-বংশীয় শ্রীরাম নাগচৌধুৰীৰ সময় এই ঘটনা ঘটে। পূৰ্ব্বেই জমিদার বংশের সরিকগণ রামপুর-শিবপুরের প্রায়।v• নয় আনা অংশ উক্ত নাগ-চৌধুরীদিগের নিকট খণ্ডে খণ্ডে বিক্রয় করিয়া ফেলিয়াছিলেন। সুতরাং রায়চৌধুরী ও নাগচৌধুরীগণ একত্র যোগে জবাব দেন যে, গভর্ণমেণ্ট পরগণা দুইটি ছাডিয়া দিলে সদর খাজনা দেওয়া হইবে। তখন কমিশনার সাহেব পরগণাদ্বয় ছাড়িয়া দিবার মত প্রকাশ করেন, কিন্তু লাট সাহেব (স্তর রিচার্ড টেম্পল ) স্বয়ং সুন্দর বন পরিদর্শনে আসিয়া এই বিষয়েরও তদন্ত করেন। সমস্ত মুন্দরবন বিলি বন্দোবস্ত ও আবাদ না করিয়া অস্তুতঃ কাঠাদির জন্ত উছার জঙ্গলাংশ গবর্ণমেণ্টের হস্তে থাকা সম্বন্ধে তাহার দৃঢ় মত ছিল । । তজ্জন্ত তীয় গবর্ণমেণ্ট এই বিষয়ে মীমাংসা করেন যে,

  • “A new system was introduced in September 1780, for the provision of salt by agency, under which all the salt of the provinces was to be manufactured for the Company and sold for ready money” Fifth Report ( 1812), pp. 56-7. »१७ न६छ अछ{tबtफ्रेंद्र आहे जवtर्थब्र कांब्रशंद्र कणिक्का झिण। Revenue History, Ascoli, p. 137.

t Bengal under the Lieutenant Governors (Buckland) voi. II, p. 613.