ఆt8 ধশোহর-খুলনার ইতিহাস সুন্দর রান্ত নিৰ্ম্মাণ করিয়া দেন। ১৮৬৬ অব্দের ভীষণ ঝড়ের পর মহিমাচঞ্জ রায় বিপন্ন জন সাধারণ এবং নিজ প্রজাবৰ্গকে অকাতরে সাহায্য করেন। এই সকল কারণে জেলার ম্যাজিষ্ট্রেট সুবিখ্যাত ওয়েষ্টল্যাণ্ড সাহেব এবং বঙ্গের লাট বীডন মহোদয় গভর্ণমেণ্টের পক্ষ হইতে র্তাহাকে ধন্যবাদ দেন এবং পরে ১৮৭৭ অৰে মহারাণী ভিক্টোরিয়ার “ ভারতরাজ-রাজেশ্বরী " উপাধি গ্রহণের সময় xfextSFCF Essenl vfS EITfR TFCAR ( “ in recognition of his assistance rendered after the Cyclone of 1867, general liberality and interest taken in the promotion of the works of public utility).” মহিমাচন্ত্রের ভ্রাতুপুত্র শরচ্চন্দ্র ও নিকুঞ্জবিহারী রায় সাধারণের হিতকর কার্যের জন্ত তাহারই অনুবর্তন করিয়াছেন। ইহাদেরষ্ট সমবেত চেষ্টার ফলে কাড়াপাড়া গ্রামে হাই স্কুল, কো-অপারেটিভ ভাণ্ডার, পোষ্টাফিস, লাইব্রেরী স্থাপিত হইয়াছে। ব্ৰহ্মদেশে ইঞ্জিনিয়াররূপে কৰ্ম্মনিপুণতা দেখাইয়া নিকুঞ্জবিহারী যে স্বখ্যাতি অর্জন করিয়াছিলেন, তাহার ফলে গভর্ণমেণ্ট ইষ্টতে র্তাহাকে • রায়ুসাহেব • উপাধি ভূষিত করা হইয়াছে। তিনি যেমন সুশিক্ষিত ও সজ্জন, তেমনি বিদ্যোৎসাহী এবং দানশীল ; তিনি মেমন অমায়িক ও সামাজিক, তেমনি নিজের গ্রাম ও সমাজের সর্ববিধ উন্নতি বিধানের জন্ত সৰ্ব্বদ উদ্বিগ্ন ও চিন্তাযুক্ত। গ্রাম্য স্কুলের মুন্দর অট্টালিকা নিৰ্ম্মাণের জন্ত তিনি যথেষ্ট অর্থদান করিয়াছেন। তাহারই উদ্যোগ ও ব্যয়বাহুল্যে বাগেরহাট শিক্ষক-সম্মেলনের প্রথম অধিবেশন কাড়াপাড়ায় হয় এবং সে মহামিলনের কর্ণধার হইয়াছিলেন আমাদের খুলনা জেলায় গৌরবস্তম্ভ, জগদ্বরেণ্য বিজ্ঞানাচাৰ্য্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় । উহার কার্য্য বিবরণীর পূবাভাষে রায়লাহেব নিকুঞ্জ বাবু সম্বন্ধে যাহা লিথিয়াছিলাম তাহা সত্য—“ যে সকল সচ্চিস্ত লষ্টয় তিনি প্রবাসের কঠোরতা মন্দীভূত করেন, দেশে আসিলে কঠোপার্জিত অর্থের সন্ধায়ুকল্পে সেই সকল চিস্তার কৰ্ম্মাভিব্যক্তি হয়। ঐ সম্মেলনেষ্ট বাগেরহাটে কলেজ স্থাপনের প্রথম প্রস্তাবনা হয় এবং প্রফুল্লচন্দ্রের সহযোগিতায় এবং সাধারণ নেতৃবর্গের অমানুষিক প্রচেষ্টায় বৎসর মধ্যে উছ কার্ঘ্যে পরিণত হয় । নিকুঞ্জবিহার হাবেলী পরগণার একটি * जांभांछिक ज५६ ” जश्हां★न कब्रिड्रां ॐ नतभ्रं★ांब अशिबांगैौ निकिल ७ श्रृंबई
