ύνιν যশোহর-খুলনার ইতিহাস (১৭৮২ ) হেঙ্কেলের ব্যবস্থা উণ্টাইয়া দিয়া, কোম্পানী এই মৰ্ম্মে এক ইস্তাহার জারী করিলেন যে, তখন হইতে জমিদার তালুকদারগণ দেখিবেন যেন তাহাজের স্ব স্ব এলেকায় কোন চুরী ডাকাতি বা খুন না হয়, ম্যাজিষ্ট্রেটের নির্দেশমত তাহাদিগকেই স্থানে স্থানে থান রাখিতে হইবে এবং প্রজার চরিত্রের জন্ত তাহাৱাই দায়ী থাকিবেন। চুৰী ডাকাইতির জন্ত প্রজার ক্ষতিপূরণ জমিদারকেই করিতে হইবে, এসৰ ছকুম পালন করিয়া দেশের শান্তি রক্ষা করিতে ন পারিলে, উহার মৃত্যু দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন। এই ভীষণ সারকিউলারের জন্ত জমিদারের বিষম বিপন্ন হইলেন। মোট ৫ টি স্থলে থানা বসিল ১৩ টি, তন্মধ্যে ঝিনেদহ ও নয়াবাদের থান গভর্ণমেণ্টের নিজ হন্তে রছিল। ১৭৮২ হইতে ১৭৯২ পর্য্যস্ত eहे बादश छगिग, किरू छूत्रौ उोकईठि ¢काहेण न ' हेखांशब cषभन आनिग, তেমনই থাকিল উই কখনও কার্য্যে পরিণত হইল না। গবৰ্ণমেণ্টের ব্যবস্থা সম্পূর্ণ পও হইল। হেঙ্কেল সাহেব জজ ও মাজিষ্ট্রেট হুইয়া আসিয়াছিলেন বটে, কিন্তু বিচারের ক্ষমত র্তাহার হাতে ছিল না। তিনি আসামী ধরিয়া চালান দিলে, দ্বারোগ ৰিচাব করিতেন । সে দারোগ নিজামের লোক, কোম্পানীর কৰ্ম্মচারী নহেন। এভাতিরিক্ত তিনি দারোগার কাষে হাত দিতে পারিতেন না। ম্যাজিষ্ট্রেটের হাত হইতে দারোগার হাতে যাইতেই আসামীর মাসাধিক লাগিত, সেখানে যে কত মাস কাটিত, তাহার নিশ্চয়তা ছিল না। দারগ এক প্রকার কাজির বিচার করিতেন ; কখনও সামান্ত শাস্তি দিয়া ঘোর ঘর্বত্তকে ছাড়িয়া দিতেন, কখনও বা অতিরিক্ত শান্তি দিয়া চিরজীবন কারারুদ্ধ করির রাখিতেন। মৃত্যুদণ্ড, কারাযন্ত্রণ, বেত্ৰাঘাত বা অঙ্গহানি এই চারিপ্রকারে শাস্তি দেওয়া হইত। • তখনও ডাকাইতের সর্বত্র উৎপাত করিত । এই আমলের একজন নামজাদ ডাকাইত ছিল—হীরা সর্দার। নবাবের লোকের চেষ্টা করিয়াe তাহাকে ধরিতে পারে নাই। জমিদারের কখনও বা ডাকাইতদিগকে হাতে ब्राविट्ठम ; उiशंब्राहे मिथा कब्रिब्र शैज्ञांब शृङ्का ५वब थळांब्र कब्रिब्र। ८झन । ইংরাজ আমলে ধরা পড়িয়া হীরা জেলে গেল ; কিন্তু জেল হইতে তাহাকে খালাস Summarised from Westland's Report. Chap. xıııív. * * * *
