পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৮৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

հ88 যশোহর-খুলনার ইতিহাস পর মহারাণী ভিক্টোরিয়া কর্তৃক ভারত-শাসন গ্রহণ করিবার পূর্ব পর্য্যন্ত কোম্পানির আমল এবং তৎপরে বর্তমান সময় পৰ্য্যস্ত রাজকীয় যুগ। এই যুগের বাণিজ্যাবস্থা আমাদের চক্ষুর উপর আছে, বিস্তৃত বিবরণী দিতে গেলে পুথি বাড়িয়া যাইবে মাত্র। সে জন্ত আমরা প্রধানতঃ কোম্পানির আমলের কথাই বলিব । - - কোম্পানির শাসনের প্রথম ভাগে ১৭৯৯ খৃষ্টাৰে এই কয়েকটি প্রধান বাণিজ্য-কেঞ্জ ছিল ;-কসবা, মুড়লী, কেশবপুর, সেনের বাজার, ফকির হাট কচুয়, মনোহর গঞ্জ, খুলনা, তাল, কালীগঞ্জ (যশোহর ), ইছাখাদ, ঝিনাইদহ, গোপালপুর ও শৈলকুপ। • ইহার মধ্যে মুড়লীর স্থানে বর্তমান রাজার হাট । १ब्रां शांब, अर्थब्रखणि 4थन७ श्रांद्वह । क्रुि ७षनकांन्न वङ्म बङ्ग शंग्रेज़ নাম ইহার ভিতর নাই। চৌগাছ, কোটর্চাদপুর, বমুন্দিয়, নওয়াপাড়া, ফুলতলা, দৌলতপুর, বড়াল, ক্রিমোহানী, ঝিকরগাছ, বাগের হাট, রূপগঞ্জ ও বিনোদপুর। সুন্দরবন বিভাগে হিস্কুলগঞ্জ, বসন্তপুর, কালীগঞ্জ, নবাকীর হাট, বড়দল, সোলাদান, চালুন, গৌরাস্তা, মরেলগঞ্জ প্রভৃতি বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্য। ১৭৯৩ অব্দে যখন পুলিস ট্যাক্স বসে, তখন উৎপন্নের পরিমাণ অনুসারে বাণিজ্যস্থানের ক্রমিক তালিকা এইভাবে দেওয়া যায় :সাহেবগঞ্জ, ফকির হাট, কালীগঞ্জ, ঝিনাইদহ, কেশবপুর, সেমের বাজার, মনোহরগঞ্জ, মুড়লী, তালা ও খাজুর। ইহার মধ্যে সাহেবগঞ্জ ও মনোহর গঞ্জ আধুনিক যশোহর সহরের দুই অংশ ছিল। চাচড়ার রাজা মনোহর রায়ের নামে মনোহরগঞ্জ হইয়াছিল। এই সময়ে এই কয়েকটি স্থলে শস্তের আমদানী হইত –নওয়াপাড়া, কুমারগঞ্জ (নলী ), ফকিরহাট চাখালি, ও হেন্ধেলগঞ্জ বা হিজুলগঞ্জ। যশোহর-খুলনা হইতে ধান্ত চাউলত যথেষ্ট রপ্তানি হইতই, তদ্ব্যতীত বরিশালের চাউলও এই পথে কলিকাতায় যাইত। ১৭৯১ অৰে যশোহরের রপ্তানি ৯ লক্ষ মণ চাউল এবং বরিশালের দেড়লক্ষ মণ। যশোহরের যুগ, মম্বর, ছোলা ও অন্যান্স কলাই এবং খুলনার ধান্ত, নারিকেল ও স্বপারির রপ্তানি পূৰ্ব্বৰং চলিতেছে। শুধু তামাকের উৎপন্ন পূর্কের তুলনায় কিছুই নাই বলিলে

  • Westland's Report, p. 134. .

勤"