পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৮৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૧iર যশোহর-খুলনার ইতিহাস এই গুড় হইতে দেশী প্রণালীতে কি ভাবে চিনি হয়, তাছাই এখন বলিব। প্রত্যেক চিনির কারখানায় অসংখ্য গুড়ের কলসী বা ভাড় খরিদ করিয়া মজুত করা হয়। প্রথমতঃ ভাড়গুলি ভাঙ্গিয়া চাড়া বা খাপ্রা ফেলিয়া গুড় টুকু চুবড়ী (ঝুড়ি ) বা পেতেতে রাখা হয়। পেতেগুলি মৃন্ময় নাদার উপর তেকাঠা দিয়া বসান থাকে। পেতে হইতে গুড়ের রস গলিয়া ঐ নাদায় সঞ্চিত হয়। পেতেয় গুড় রাখিবার তৃতীয় দিনে গুড়ের দলাগুলি “বেকি” অস্ত্রদিয়া কুচাইয় ভাঙ্গিয় দেওয়া হয় অর্থাৎ “মুটানো” হয়। এবং পরদিন ঐ গুড়ের উপর শেওলা ( শৈবাল) দিয়া ঢাকিয় দেওয়া হয়। সকল শেওলায় এই কাষ হয় না। বিধির কি মুন্দর বিধান, যে দেশে খেজুর গাছের এত আমদানী, সেই স্থানের কপোতাক্ষী প্রভৃতি মরণোন্মুখী নদীতে চিনি প্রস্তুত করিবার উপযোগী এক প্রকার “চিনিরী” ৰ পাটা শেওলা প্রচুর পরিমাণে জন্মে এবং কতলোকে ঐ শেওলা নৌকা পুরিয়া তুলিয়া আনিয়া ভারে ভারে কারখানার দ্বারে উপস্থিত করে। ইহাতেও কত জনের জীবিকার সংস্থান হয়। আর এই কুপোতাক্ষী নদীর কূলে কুলে চিনির কারখানার প্রধান স্থানগুলি এক সময়ে যশোহরের পণ্য-সমৃদ্ধির পরিচয় দিত। শেওলা দেওয়ার ৭দিন পরে পেতের উপরের যে অংশ সাদা চিনি হইয়া যায়, তাহ কাটিয়৷ তুলিয় লয় এবং অবশিষ্ট পুনরায় “যুটির” নূতন শেওলা দিয়া ঢাকিয় দেয়। আবার ৭৮ দিন পরে কতকটা চিনি কাটিয়া লয়, এইরূপ ৪le বার করিলে এক পেতে শেষ হয়। - প্রথমবারে যে মাত, বা পাতলা গুড় ( কোন কোন স্থানে ইহাকে কোত্র গুড়ও বলে) নাদায় পড়ে, তাহা লইয়া বড় বড় লোহার কড়ায় জাল দেওয়া হয়। পরে সেই মাৎ গুড় মৃত্তিক প্রোথিত জালার মধ্যে ঢালিয়া ঢাকিয়া রাখা झङ्ग । v१०० किन भएषा उंश श्ऊ ७फ़ अभिग्न झांझ । cन ७फ़e cश्रृंtउब्र तिब्र শেওলা ঢাকা দিয়া মুটিয়া মুটিা তিন চারিৰার চিনি পাওয়া বায়। এইভাবে যে চিনি প্রস্তুত করিবার কথা বলিলাম, তাহার নাম “দলুক্স। চিনি।” উৎ কিছু সরস, কোমল, স্বস্বাছ এবং ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দল যুক্ত, এজঙ্ক उंशज नाम मनूद । भइब्रांत्र१ uरे ऽिनिब्र गभर्षिक नक्शाउँौ ।। ७हे शूद চিনির জাবার প্রকার ভেদ আছে ; পেতের প্রদত্ত প্রথমবারের গুড় হইতে যে উৎকৃষ্ট চিনি হয়, তাছার নাম "আখড়া” এবং উছ অপেক্ষ ৰে কিছু লাল