&éệ যশোহর-খুলনার ইতিহাস নিয়ণের ক্ষমতা বাড়ে। স্বাল হইতে নামাই গুৰুকে পাতল করি তাহার উপর শেওগ চাপান ক্ষয়, তখৰ সেই গুড় হইতে চিনি হয়। মেৰীরে বাহ স্বাভূক্ত গুড় থাকে, তাৰ বস্তায় পূরিা পূৰ্ব্ববৎ চাপি যাহা সারভাগ পাওয়া স্বা, তাহাকে জল মিশাইরা জাল দিয়া শীতল করিয়া শেওপ চাপ দিল্প পৰিক্ত চিনিউৎপন্ন হয়। . . -
- গাঙ্কা চিৰিই ৰিদেশে রপ্তানি হয়, ইয়োরোপে দলু চিনি চায় না। এদেশেও भांथांब्र१ बावशंरब्र ७ जानश्रीनि ॐजुङ कब्रिदांश्न छछ श्रृंॉक फिनिम्न अश्विक ব্যৱহান্ন হয়। পাকা চিনির পাক একমণ, ৬০ তোলার সেরের কাচা ইমণের সমান। বর্তমান সময়ে ঐক্কপ পাকিমণ ২২ হইতে ২৬২ টাকা পৰ্যন্ড বিক্রয় হইতেছে । পূৰ্ব্বে এই পাকামণের দামই ১২ হইতে ১৮ পর্য্যন্ত ছিল। তথন দলুরার পাক মণ৮\ হইতে ১২১৩ টাকার মধ্যে পাওয়া যাইত। মাংগুড় সবই জাল দিয়া পূৰ্ব্বে চিঠ গুড় করা হইত এবং উহার অধিকাংশই নলছিটি, ৰালকাটি প্রভৃতি স্থানের ব্যাপারীরা কিনিয়া লইয়া বাইত। শীতকালের শেষভাগে বরিশালের লোকে বড় বড় নীেক পুরির সিদ্ধ চাউল লইয়া আসিত, ७ष९ छेह बिज़न्द्र कब्रिव्रा सफ़ ७ फ़िनि ८दांक्षाहे कब्रिञ्च ऋक्ट्रन किन्निऊ । উহাদের গণ-তরুণীতে ভৈরব ও কপোতাক্ষীর বক্ষ আকীর্ণ হইয়৷ থাকিত । এখন ভৈষের অৰ্দ্ধেক মরিয়া গিয়াছে; তবুও বহুদূর বক্রপথ খুরিয়া শৈবালমণ্ডিত কপোত্তাক্ষীর কুলে বহু ব্যাপার নৌকাৰ সমাগম হইয়া থাকে। আজকাল কোটচাঁদপুর প্রভৃতি স্থানে সব মাংগুড় চিট করা হয় না, উহার কতক মদের पंनि सड मा जबशःख्रे कगिकाङ, कानीश्रृत्व अङ्गुडि शान नौउ श्छ।
যশোহরের মধ্যে কোটচাঁদপুর ও কেশরপুরই সর্বপ্রধান চিনির কারবার স্থান ; অন্ত্রিন্থে ছিল চৌগাছা ও ব্রিমোহানী, সবগুলি স্থানই কপোতাক্ষীর সন্নিকটে । ইহা ছাড়া আরও অনেক স্থানে চিনি প্রস্তুত হইত ; যেমন, যশোহর (রাজার হাট), খাজুর, মণিরামপুর, বিজারগাছ, তাল, বস্তুদিয়া, নওয়াপাড়া, ফুলতলী, লিমুল্লারের বাজার (সেনহাটি ), সেনের বাজার ও कक्रिब्रशझे। क्रुि क्लिांब्रभाइ, बांगवभूत्र, कागैौभंथ, देशषीन ७ नeञानाफ़ी ঝঙ্কৃত্তি স্থানে চিনির কারখানা অপেক্ষ গুড়ের ছাটই বড় ছিল । ৰেপটৰ্চাদপুরে * श्रृंडश्कि कब्रथांनॉब्र शश्व गझ्छcगरिक कवि कत्रि७, भाउकारण सtड़नं *ाएँौटङ
