नैौtनग्न क्लांब ७ नैौण-क्रिशांइ $o তখন জমিদারদিগের স্তাষ্য অধিকারের উপর হস্তার্পণ করা হইবে এবং প্রতিযোগিতার অভাবে প্রজার লভ্যাংশ কম হইয়া পড়িৰে। সুতরাং জাইম হুইগ না ; তবে ঐ সময়ে নীলকরদিগের অত্যাচার নিবারণের জড় কতকগুলি লিঙ্কা প্রচারিত হইয়াছিল। সে অত্যাচারের কথা পরে বলিতেছি । কালেক্টরের ইস্তাহার উঠিয়া গেলে নীলকরগণ দ্বিগুণ উৎসাহে সৰ্ব্বত্র নীলকুঠি স্থাপন করিতে লাগিলেন। উহার ফলে প্রতিবৎসর যথেষ্ট নীল প্রস্তুত হইত এবং ৰিলাতে ও বিদেশের সকল বিপণিতে বঙ্গীয় নীলের প্রাধান্ত প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল। এমন কি, কথিত আছে, ১৮১৫-১৬ অব্দে বঙ্গদেশ হইতে সমগ্র পৃথিবীর cगां८कब्र «याब्रांजनैौब्र नौण नब्रवङ्गांश् कज्ञां झझेशंहिण । ● यांब्र ५हें मैौणहे সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট ছিল, বিশেষতঃ নদীয়া ও যশোহর জেলার নীল জগতের মধ্যে অতুলনীয়। } eqथभ७: खभिनांटूबग्न अशेौन श्रघ्न स्रग्न छभि छभ गझेब्रा गांद्रहरदब्रl cधषांमखa স্থানীয় রাইরতের সাহায্যে নীলের চাষ করাইতেছিলেন। পরে ১৮১৯ জজের অষ্টম আইনে ; জমিদারদিগকে পত্তন তালুক ৰন্দোবস্ত করিবার জৰিকার দেওয়ার এক এক পরগণার মধ্যে অসংখ্য তালুকের স্বষ্টি হইল এবং জমিদারগণ নবাগত নীলকরদিগের বিকট হইতে উচ্চহারে সেলামী লইয়া তাহাদিগকে ৰত্ব বড় পত্তনী দিতে লাগিলেন । এ দেশীয় সম্পত্তিশালী ব্যক্তিরাও নিজের জখৰ৷ পরের জমিদার মধ্যে পৃথক্ভাৰে পত্তনী লইয়া নীলের ব্যবসায়ে যোগ দিলেন। উহাদের মধ্যে নড়াইলের জমিদারের অগ্রণী। সাহেব দিগের সহিত প্রতিদ্বতি করিয়া কাষ চালাইবার জন্ত উছার সাহেব ম্যানেজার রাখিয়াছিলেন । এখনও "An article “Fifty years ago,” in The Dawn Magasine, July, 1905.
- "The Indigo manufactured in this side of India is of prime quality and that of lower Bengal, especially which is produced in the districts of Nuddea and jessore is probably the very finest in the whole world.”
Indigo commission Report, para 72, P. 33 “The finest indigo that the world produces is, I believe generally admitted to be that of Bengal, and second to none is the indigo o jessore aná. Fusseedpore.” Gastrell's Statistical Reports, så68, p. 11. “The Nadia and Jessore Indigo is still the finest in India.” Grant's Minute, para 54. ț Regulation Vill of a8a9 &ty سم،ح پیعیمہ થ હ્યુ છે . (...)
