নীলের চাষ ও নীল-বিদ্রোহ ፃፃ� মাজিষ্ট্রেটের কোর্টে নীলঙ্করের সঙ্গে মোকদম উপস্থিত হইলে, কুঠিা সাহেব বিচারকের পাখে চেয়ার পাইতেন, দেশীয় জমিদার বা গ্রজ কাঠগড়া ধাড়া থাকিতেন। সাহেব বিচারক কুঠিয়ালের সঙ্গে হাসিয়া হালিয়া কথা কহিতেন এবং জাফিলান্তে কুঠিতে কুঠিতে নিমন্ত্রণের আধান প্রদান হইত। মুক্তরাং বিজিত দেশের জমিদার বা রাইয়ত উভয়ই নিজ अषश् चूंक्षिाउन । जमिकांश নিজের ভালুক মলুক নীলকরকে ইজারা পত্তনী দিয়া সন্ত্রম রক্ষা করিভেন, রাইয়তের লোকসানের সম্ভাবন জানিয়াও নীলের দান লইতেন। নীলকুঠি অপেক্ষ ম্যাজিষ্ট্রেটের বিচার-গৃহ দূরে অবস্থিত, অর্থের শ্রাদ্ধ করিয়া সেখানে পৌছিতে পারলেও বিচারের দুৰ্গতি আশঙ্কার বিষয় ছিল। ক্রমে অবস্থাটা যখন সকলে হৃদয়ঙ্গম করিতেছিল, তখন গৰ্ব্বস্ফীত নীলকরের অত্যাচারী छहेब्बा नैंiङ्कांहेशन । ১৮৯০ হইতে নীলকরদিগের অত্যাচারের বার্তা শুনা যায়। ঐ বৎসর ৪জন নীলকল্পের লাইসেন্স কাড়িয়া লণ্ডয়া হয় এবং অন্ত সকলে যাহাতে ৱাইরক্তের উপৰ কোন মারপীঠ বা অত্যাচার না করে তজ্জন্ত হুকুম জারি হয়। কিন্তু তবুও অত্যাচার খায়ে না। প্রজাকে জোর কবিয়া দান দিবার যে অভ্যাস ১৮১-অৰ ছিল, তাহ ১৮৫৯ অকেও যায় নাই ও প্রথমে নীলকরের আত্মকলছ করিতেন, costs of stop sisto offs (Indige Planters' Association) গঠিত হইলে সে বিবাদ থামিল, কিন্তু উহার তালুকাদির মালিক হওয়ার পর রাইরতের উপর অত্যাচার বাড়িল। তাছার ফলে, খৃষ্টধৰ্ম্মে জাতি যাওয়ার ভরের মত, নীলকেও প্রজার শক্ৰ মনে করিল। কথা উঠিল, “জমির শক্র নীল, কাবের শত্রু ঢ়িল (আলপ্ত ), আর জাতির শত্রু পাদরী হীল " + তখন হইতে প্রজার নীলকরের বিরুদ্ধে অত্যাচারের অভিযোগ অমিত, সাহেবেরাও চুক্তিভঙ্গের আপত্তি করিতেন। কিন্তু গবৰ্ণমেণ্ট গোলমাল মিটাইবার জন্ত বিশেষ কোন ব্যবস্থা করিলেন না। ১৮৩০ অব্দে এক আইন (Regulation W. of 183০) পাশ হইল, তদার চুক্তি ভঙ্গের জন্ত ফৌজদারী মোকদম হুইত ; • Minute of Sir J. P. Grant, Buckland's Bengal Vol. 1. p. 24. Rev. Hill निtछब्र गkकाहे 4हे थबstनब्र कषा छन्नर्थ कtबन ! ind.com. Report. Answer 1693.
