পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৯৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শিল্প ও সাহিত্য trs) গুলির এক একখানি দীর্ঘায়ত বটে, কিন্তু জোড়া একত্র ধরিলে বাহিরের মাপ এাই দৈর্ঘ্য প্রস্থ সমান দাড়ায়। চতুষ্কোণ মন্দিরগুলি একতল, তিল ও ত্রিতল হয়। চুড়াকে রত্ন বলে ; উছার সংখ্যানুসারে একতালা মন্দির একরা, জিল মন্দির পঞ্চরত্ন এবং ত্রিতল মন্দির নবরত্ব নাম ধারণ করে। রশ্নের উপর ১টি, ৩টি বা ৫টি ত্রিশূল দেওয়া থাকিত, উহা বজ্রপাত ভয় নিবারণ করিত। প্রথমতঃ রাজাদেশ না পাইলে এইরূপ ত্রিশূল বা “খুী" বসান ঘাইত না, শেষে সে রীতি ছিল না, সকল মন্দিরেই একটি বা তিনটি ত্ৰিশূল শোভা পাইত। মোতাল মন্দিরের গর্ভাংশ ক্ষুদ্রতর হয়, উহার একতালার চারি কোণে ৫টি এবং তিলের শীর্ষে ১টি, মোট ৫টি চুড়া থাকে। ত্রিতল মন্দিরের নিমতলের কোণশীর্ষে ৪টি, দ্বিতলের চারিকোণে ৪টি এবং ত্রিতলের মাথায় একটি, মোট ৯টি রঞ্জ থাকে। অধিকাংশ স্থলেই দোতলা নামমাত্র, উহাতে বাসের ঘর বা উঠিবায়ু গিড়ি থাকে না। নবরত্ন মন্দিরে প্রায়ই তিলে বিগ্রহের বাসগৃহ ও সিঁড়ি থাকে, ত্রিতল অংশট নামমাত্র হয়। পূৰ্ব্বে বলিয়াছি, যশোহর-খুলনার অধিকাংশ মন্দিরই চতুষ্কোণ, দুই একটি মাত্র ত্রিকোণ বা অষ্টকোণ মনির আছে। পঞ্চ বা নবরত্ব মন্দিরগুলি বারানাযুক্ত। পঞ্চরত্নগুলির একদিকে বা কদাচিৎ তিনদিকে সংলগ্ন বারানা থাকে, নবরত্বগুলির চতুর্দিকে বারানা থাকাই চাই । সম্মুখের বারানায় চারিটি স্তম্ভের উপর তিনটি খিলান থাকে ; भक्षाबउँौं झूहे? ধাম সম্পূর্ণ ও পার্থের দুইটির অৰ্দ্ধেক স্তম্ভাকার এবং অবশিষ্টাংশ বৰ্ধিত হইয়া কোণ পৰ্যন্ত দেওয়ালে পরিণত। খিলান তিনটি গৌড়ের কদম্ব বহুল মসজিদের মৃত স্বচল (Pointed ) অথবা উহা কাৰ্য্যতঃ গোলাকার হইলেও বহির্ভাগে কৃত্রিমভাবে স্বচল করিয়া দেওয়া হইত। স্বচল খিলান সাধারণতঃ মুসলমানী খিলান বলিয়া কথিত হইলেও, উহা যে ভারতবর্ষে মুসলমানগণ প্রবর্তিত কৰিছিলেন, তাহ ৰল ৰায় না। মহাপণ্ডিত হাভেল প্রভৃতি যক্ষদর্শী শিক্ষ সমালোচকগণ বহগবেষণার ফলে দেখাইয়াছেন, মুসলমান ধৰ্ম্ম গ্রবর্তনের বই শতাৰ পুৱে এবাৰ ৰিলান মিশর, সিৰীয়, এশিয়া মাইনর ও ভারতবর্ষে अफ़गिड हिण ; डाबाउन्न श्लूि cयोरुवृश्नि निमिर्थ१ उंह बावहत्रिकनिरङनt স্বলতান সেকন্দর শাহের সময়ে (১৩৫৮-৮৯) ৰে উহ প্রথম গৌড়ের বিখ্যাত আনি সপৰিবে প্রযুক্ত হয়, তা ঠিক নহে। গৌড় বহু যুগ ধনি স্থিাই