Ꮡ☾ যশোহর-খুলনার ইতিহাস রাজধানী ছিল; ঐ মসজিদও হিঙ্গুশিল্পীর কারুক মাত্র ; উৎ বিদেশ হইতে আগত মুসলমান শিল্পী দ্বারা গঠিত বলিয় প্রমাণ নাই। মুসলমান আমলের পূৰ্ব্বে বঙ্গীয় শিল্পিগণ ব্রহ্মদেশে গিয়া এই প্রণালীতে বহু মন্দির ও চৈত্য নিৰ্মাণ করিয়া আসিয়াছিলেন। ৯ এ বিষয়ের বিস্তারিত আলোচনার স্থান এখানে নাই। এক্ষণে আমরা যশোহর খুলনায় নানা স্থানে যে সকল ছিলু মন্দির বা দেবস্থলী এবং মুসলমানের মসজিদ বা সমাধিগৃহ আছে, তাহাদিগকে বিভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্ত করিয়া তালিকা দিব। প্রসঙ্গক্রমে উহার অনেকগুলির উল্লেখ বা বর্ণনা এই পুস্তকের নানাস্থানে করিয়াছি, তাছার সন্ধান দিব + এবং কোন প্রসঙ্গে যেগুলির আলোচনা করা হয় নাই, তাহার সংক্ষিপ্ত কিছু বিবরণ দিয়৷ শিল্প-কাহিনীর উপসংহার করিব। - মন্দির-(ক) ত্রিকোণ মন্দির ; ঈশ্বরীপুরের চওভৈরবের মন্দির ইহার একমাত্র দৃষ্টান্ত। (১৩৬ পৃ: )। (খ) চতুষ্কোণ মন্দির ; ইহার কতকগুলি এক বা ততোধিক চুড়াযুক্ত এবং কতকগুলি সমতল ছাদ বিশিষ্ট। চূড়াওয়াল মন্দিরগুলি প্রায়ই চোঁচালী হিন্দু গুস্থজের উপর চুড়াকারে পরিণত। চোঁচালী গুৰঞ্জ পাঠানেরাও নকল করিয়াছিলেন ; বাগেরহাটের “ষাট গুম্বজের* ( ৭৭ গুম্বজের ) মধ্যবৰ্ত্ত ৭টি গুম্বজ চৌচালা। চূড়ার সংখ্যানুসারে চতুষ্কোণ মন্দিরগুলিকে এইভাবে বিভাগ করা যায় ৪— (১) এক রত্ন -চাচড়ার শিবমন্দির (৪৮৬ পৃঃ), সত্রাজিৎপুরের মন্দির (৬৩৩ খৃঃ), অভয়ানগরের বড় মদির (৪১১ পু: ), শিবসা দুর্গের সন্নিকটবর্তী কালীমন্দির (১ম, ৭৭-৮ পৃ: ), নলডাঙ্গার গুঞ্জানাথ শিবমন্দির ( ৪৭• পৃঃ),
- “The Bengali builders being brick layers rather than stone-masons had learnt to use the radiating arch whenever it was useful for constructive purposes long before the Mahomedans came there."—Havell's Indian Architecture pp. 52-6. See also in this connexion Fergusson's History of Architecture Vol. II, p. 353 : Rajendralala Mitra's Budhgaya ch. III, pp. nol-3 ; Monomohan Ganguly's Orissa and her Remains ( 1912 ) p. io9-9; Dawn Magasine ( April-May, 1913) p. io6.
S BBD DBB BB BBBB BBB SBB BB DDDS DD Dtt BBB DBB हिउँौत्र दी क्éशन १७ दूविtङ ह३ष ।
