નાના यालांश्द्र-भूलनांब्र देठिशन স্বতিচিহ্নের পরিচয় পূৰ্ব্বে দিয়াছি (২৪৫ খৃঃ)। তবে রায়নগর ও অযোধ্যার মঠ ৰে প্ৰতাপের সমসাময়িক তাহাতে সন্দেহ হয় নাই। (ঙ) অষ্টকোণ মন্দিরের দৃষ্টান্ত মহম্মদপুরের লক্ষ্মী নারারণের মন্দির। উছ দোভালা এবং সমতল ছাদবিশিষ্ট । (চ) দোলও রাসমঞ্চ এবং তোরণ। এক সময়ে যশোহর-খুলনার সর্বত্র দোল ও রাসযাত্রাদির উৎসব খুবই হইত, সঙ্গতি-সম্পন্ন ব্যক্তির তজ্জন্ত ইষ্টকরচিত দোলমঞ্চ নিৰ্ম্মাণ করিতেন। যশোহরে মুহম্মদপুর ও শালনগরে, খুলনায় কাটপাড়া ও নলতায় পুরাতন দোলমঞ্চ আছে। গুড়িখালির রাসমঞ্চের কথা পূৰ্ব্বে বলিয়াছি (৮৩৪ পৃ: ) । খুলগ্রামে ( ৫•• পৃঃ), সেনহাটিতে ও চাচড়ার দশমহাবিদ্যার মন্দিরের সন্মুখে উৎকৃষ্ট তোরণার আছে। মসজিদ, ইমামবার ও দরগা—মুড়লীর ইমামবার মহম্মদ মহসীনের মোতউল্লাদিগের সময়ে নিৰ্ম্মিত হয়। ইহা এবং বহু মুসলমান পল্লীর আধুনিক জুলাঘর বা উপাসনা গৃহগুলি সমতল ছাদবিশিষ্ট। পীরের আস্তানার নাম দরগা। বিস্তৃত ময়দানে সৰ্ব্বসাধারণের নমাজস্থলে ইদগা রচিত হইত। অসংখ্য ইগোর তালিকা দেওয়া যায় না। মসজিদগুলি গুম্বজওয়াল ; গুম্বজের সংখ্যানুসারে উহাদিগকে শ্রেণিবিভক্ত করা যায়। (১) একগুৰজ—দরগা ও অধিকাংশ মসজিদই একগুৰঞ্জযুক্ত। প্রাচীন একগুৰজ মসজিদের মধ্যে রণবিজয়পুরে খাজাহান আলির সমাধি গৃহ (১ম, ৩৩৩ পৃঃ) ও পার্শ্ববর্তী বাবুর্চি খানা (১ম, ৩৩৮ পৃঃ), বারবাজার (১ম, ২৯• পৃঃ), চাকশিরি (২৭৪ পৃ: ) ও মেীতলার (২১৬ পৃ: ) মসজিদের নাম কর। शांग्र। गाउकौब्राब्र निकल्लेदउँौं गाबगांब भाहेकांग्णांब्र मद्रश्न (२भ, ७०७ शृः), যশোহরের গরিবশাহ মসজিদ, মীর্জানগরের নিকট গোপালপুর ও মেহেরপুরের जब्रशी ७ब६ ठांगांन्न निक्छेदउँ भन्ननभूशैौब्र मजछिन डेtष्ट्रर्ष cषांश्रा । (२) ठिमसषब-यौषीनभत्त्वब्र मन्थन् (sss भूः) यिहे बाँउँछ। अरुइश्रङ्ग মুসলমানের নিজৰাটীতে ত্রিগুৰঙ্গ মসজিাই করিতেন। (৩) চারিগুৰঙ্গ-পরাজপুরের প্রসিদ্ধ মসজিদ (৮১ পূঃ) ত্রিগুৰজ শ্রেণিজুক্ত, উহার সম্মুখে একটির স্বলে দুইটি ছোট ওম্বজ আছে মাত্র ।
