পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/১০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অষ্টম পরিচ্ছেদ—সুন্দরবনে মনুষ্যাবাস। ᏔᏱᎣ তাহার নিদর্শন এখনও বিলুপ্ত হয় নাই। তবে সমগ্রবনে বা তাহার প্রান্তভাগে কোথায় কোন্ কীৰ্ত্তি আছে, তাহ সমস্ত বিবৃত করা একপ্রকার দুঃসাধ্য। যতদূর সম্ভব, আমরা পশ্চিমদিক্ হইতে আরম্ভ করিয়া কতকগুলি কীৰ্ত্তিচিহ্নের সংবাদ প্রদান করিতেছি। সাগরদ্বীপে ২১টি প্রাচীন মন্দির বর্তমান আছে। উত্তরে হাতিয়াগড় অতি পুরাতন স্থান। বৌদ্ধযুগে হাতিয়াগড়ে একটি প্রসিদ্ধ বৌদ্ধ বিহার ছিল । সমতটে—চীনদেশীয় ভ্রমণকারী যে সকল বিহার দেখিয়াছিলেন, সম্ভবতঃ ইহা তাঁহাদের অন্যতম। এখানকার অম্বুলিঙ্গ শিব ইহার প্রাচীনত্বের পরিচয় দিতেছে। ধনপতি সদাগর “হাতে ঘরে” অম্বুলিঙ্গ ও নীলমাধবের পূজা করিয়াছিলেন। * হাতিয়াগড়ের পূৰ্ব্বে মণিনদী, পশ্চিমে (২৬ নং লাটে) রায়দীঘি ও কঙ্কণদীঘি নামে দুইটি উত্তর-দক্ষিণে দীর্ঘ প্রকাণ্ড জলাশয় এখনও বর্তমান আছে। + উহাদের পূর্ব পার্শ্বে (১১৬ নং লাটে) প্রসিদ্ধ জটার দেউল। ইহা একটি উত্তঙ্গ মন্দির ; ৫-৬০ হাত উচ্চ হইবে, বহুদূরে নদী হইতে দেখা যায়। ইহা কোন সময়ে কাহার দ্বারা নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল, জানা যায় না। ইহা প্রতাপাদিত্যের আমলের কোন জয়স্তম্ভ কিনা, তদ্বিষয়ে সন্দেহ হয়। ইহা হইতে পূৰ্ব্বোত্তর কোণে কিছু দূরে পরাণ বসুর খাল। এই খাল মাতলানদী হইতে বিদ্যা নদীতে মিশিয়াছে। এই খালের দক্ষিণে ১২৭নং লাট । তন্মধ্যে খালের ধারে “বিরিঞ্চির মন্দির” নামে এক বৃহৎ ইষ্টকস্তুপ আছে। খালের উত্তরপারে ১২৮নং লাটের মধ্যে একটি স্থানকে “ভারতগড়’ বলে। সেই গড় বা দুর্গ পরিখাবেষ্টিত ছিল, স্থানে স্থানে তাহার ইষ্টকপ্রাচীরের ভগ্নাবশেষ । আছে। খাল হইতে ৭৮ শত হস্ত দূরে একটি প্রক্ষাও ইষ্টকস্তুপ এখনও ভরতরাজার মন্দির বলিয়া কথিত হয়। পুরাকালে সুন্দরবনপ্রদেশে ভরত নামে একজন বিখ্যাত রাজা ছিলেন, নানাস্থানে তাহার পরিচয় পাওয়া যায়। খুলনা জেলার দৌলতপুর হইতে ১২১৩ মাইল দক্ষিণে ভদ্রনদের কুলে যে প্রকাও ষ্ট্রকস্তুপ এখনও ভরতরাজার দেউল’ বলিয়া কথিত হয়, যে স্থানের নাম এখনও • रुतिककम झक्षे, २०२ भूः (बलाशयम गाभ्ब्रो)।

  • श्नग्नरन छद्रि° कब्रिव्रा ईश्ब्रांछ श्रjत्रल ८ष माां* थखड कब्र हछ , ठांशंtठ छैहtक

বিভিন্ন অংশে বিভক্ত করিয়, এক একটি অংশে এক একটি নম্বর দেওয়৷ ইয়াছে। এই অংশকে Lot বা লাট বলে। স্বদরবনের মাপে এই লাট নস্বয় আছে ।