পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/১২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

b’e যশোহর-খুলনার ইতিহাস । এ সব ত আধুনিক যুগের কথা। অপেক্ষাকৃত প্রাচীন যুগেও এ অঞ্চলে মনুষ্যাবাস ছিল। এ অতি সুন্দর স্থান, বহুদেশের মধ্যে, বহুনদীর সঙ্গমে, সাগরকুলে এস্থানের অতি সুন্দর অবস্থান ; এস্থানে দাড়াইলে মনে হয় বঙ্গ যেন বাহুবিস্তার করিয়া একদিকে রাঢ় ও কলিঙ্গ এবং অন্ত দিকে চট্টল ও আরাকাণকে আকর্ষণ করিত, এবং এই সকল দেশের পণ্যভার বঙ্গসাগরের এই শীর্ষভাগে আসিয়া নানা নদীপথে শত জনপদের অভাব মোচন করিতে যাইত। বিশেষতঃ যখন পশরে ও বলেশ্বরে পাৰ্ব্বত্য স্রোত প্রবাহিত হইত, তখন এস্থানের অবস্থা আরও উন্নত ছিল বলিয়া অনুমান করা যায়। যে চাঁদ সওদাগরের বাণিজ্য ডিঙ্গা দেশে বিদেশে ব্যবসায় চালাইত, তাহ! এখানেও অসিয়াছিল । হরিণঘাটার মোহান হইতে “চাদের আড়া” নদী পশ্চিমমুখে আসিয়াছে ; উছার পাশ্বে এখনও পুকুর, কলাগাছ, রাস্তার ভগ্নাবশেষ এবং ইষ্টকস্তুপসমূহ আছে। এই চাদের আড়ায় চাঁদ সওদাগরের পোতাশ্রয় ছিল । আর একটু পশ্চিমে আসিয়া “কালীদহের খাল” তাহার আরও সাক্ষ্য দিতেছে। হরিণঘাটার পশ্চিম কোণে একস্থানকে Tiger point বা বাঘের কোণা বলে। তাহার সন্নিকটে যে ইষ্টকশুপদি আছে তাহ কোন প্রাচীন বদরের অস্তিত্ব সপ্রমাণ করে। পৰ্টুগীজ ঐতিহাসিকের সুন্দরবনের যে পাঁচটি বিনষ্ট নগরীর কথা বলিয়া গিয়াছেন, এখানে র্তাহার একটির অবস্থান ছিল বলিয়া মনে হয় । * কবিকঙ্কণকৃত চওঁীকাব্যে যে সকল বাঙ্গাল মাঝি লইয়া ধনপতি প্রভৃতি সওদাগরগণের সিংহল গিয়া বাণিজ্য করিবার বর্ণনা আছে, তাহাদিগকে সম্ভবতঃ এই অঞ্চল হইতে সংগ্রহ করা হইত। } পশর নদী দিয়া উত্তরমুখে আসিলে দেখা যায় “নন্দবালা” ও “কুমুদবালা” নামক দুইটি খাল পশর হইতে উঠিয়া সেলা নদীতে পড়িয়াছে। ঐ নন্দবালার উত্তরপারে ২৪৮ নং লাটে এক জঙ্গলের মধ্যে বকুলবৃক্ষ-বেষ্টিত পুকুর রহিয়াছে। আরও উত্তর মুখে আসিলে একস্থানে ভদ্র ও পশরের মধ্যস্থানে ২২৬ নং লাটে করমজলীর খাস জঙ্গলে পশরের পশ্চিম পারে, রাস্তার চিহ্ন, পুকুর, বাড়ীর ভগ্নাবশেষ এবং ভগ্ন দেওয়াল প্রভৃতি পাওয়া গিয়াছে। করমজলীর উত্তরে ২২৫ সং

  • Five “lost towns" on the maps of De Barros (in his Da Asia}, Blaeve and Van den Broucke.
  • कtमtद्र यात्रांट जप कांtझांझे दltर्षt३”-कविकझ१ क७ो ।