পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/১৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একাদশ পরিচ্ছেদ—ম্বন্দরবনে শিকার ও ভ্রমণ। ১৯৫ মরমে পশিয়া” নৈশ অন্ধকারের মধ্যে শিকারিমাত্রের নিদ্রার বিঘ্ন ঘটাইয়া থাকে। এতদ্ব্যতীত ঘুঘু, দ’লে, দুয়েল, হলদে পাখী, ফিঙ্গে এবং নানাজাতীয় বাটাং • প্রায়ই দেখা যায় ; তবে আর যে তিন প্রকার পক্ষী দেখা যায়, তাহদের রূপের তুলনা নাই। বৈকুণ্ঠ পক্ষীর (bird of paradise ) মত ইহাদেরও দেহের কিছু বাহার আছে। দুধরাজ ছোট পার্থী, শ্বেতবর্ণ, সরু সাদা লেজ খুব লম্বা ; রক্তরাজ ঠিক ঐক্কপ, কেবল রঙটি রক্তবর্ণ এবং ভীমরাজও ঐ একজাতীয়, বর্ণটি গাঢ় কালো। ভীমরাজ জনশূন্ত বনের পার্থী, কিন্তু সে নাকি বনে থাকিরাও মানুষের মত কথা কয়, সে কথা শুনিবার ভাগ্য আমাদের হয় নাই ; তৰে ময়নার মত শিক্ষা পাইলে, তাহারা যে পাখীর ঠোঁটে মামুষের বুলি ফুটাইতে পারে, তাহা সম্পূর্ণ ৰিশ্বাস করি । একাদশ পরিচ্ছেদ-সুন্দরবনে শিকার ও ভ্রমণ । ভ্রমণের পক্ষে সুন্দরবনের মত অনুপযুক্ত স্থান আর নাই। সুবিস্তৃত এবং তরঙ্গসস্কুল অসংখ্য নদী, নিবিড় দুর্ভেদ্ধ জঙ্গল, ভীষণ হিংস্র জন্তুসমূহের অত্যাচার, প্রতিনিয়ুত জলপ্লাবনে অত্যন্ত কর্দমাক্ত ভূপৃষ্ঠ, আবাস, আশ্রয় বা ভ্রমণচিহ্নিত পথের অভাব, এবং আরও শত প্রকার উৎপাত সুন্দরবনকে মনুয্যের পক্ষে অগম্য করিয়া রাথিয়াছে। বিশেষতঃ সুন্দরবনের স্থানীয় অবস্থাদির বিবরণ বা শিকারের গল্প কাহারও জানিবার বিশেষ উপায় নাই। ইয়োরোপীয় শিকারী ভারতবর্ষের অন্যান্ত নানা স্থানে শিকারোপলক্ষে তথাকার স্থানীয় অবস্থা ও জীবজন্তু প্রভৃতির বর্ণনা করিয়াছেন বটে, কিন্তু সুন্দরবন সম্বন্ধে তাহার একপ্রকার নিৰ্ব্বাক্। হিমালয় বা মধ্যভারতীয় পাৰ্ব্বত্য প্রদেশের শিকার সম্বন্ধে বহু পুস্তক লিখিত হইয়াছে, কিন্তু সুন্দরবন সম্বন্ধে তাহার শতাংশের একাংশও নহে। প্রকৃত কথা এই, শিকার একটা আমোদজনক ব্যাপার ; সুন্দরবনে শিকার করিতে • (४) शो** बाघ्राः नाशन१डः इष्यभ], (२) इकफ़ाषांsोः चाकांछ भूर कढ़ aषः (*) sिt# बल्लेt१ अछि घूबकांश । -