পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/১৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একাদশ পরিচ্ছেদ-স্বন্দরবনে শিকার ও ভ্রমণ। ১১১ মিশাইরা দিয়াছে। গল্পকারী বাওয়ালী ভায়াকে স্থান নির্দেশের জম্ভ সঙ্গে আনিয়াছিলাম, কিন্তু তিনি বড়মিঞাদিগকে দেখাইয়া দিতে পারিলেন না। অগতা আমরা চারিধার ঘুরিয়া একটি ফটাে লইয়। ক্ষান্ত হইলাম। তখন নান্ট, ভায় বন্দুক রাখিয়া জাল লইয়া পুকুরের জলে পড়িলেন, কিন্তু নদীর মৎস্ত এত অধিক পরিমাণে এখানে আশ্রয় লইয়াছিল যে মৎস্তের ভারে জাল টানিয়া উঠান কষ্টকর হইতে লাগিল। অল্পকাল মধ্যেই যথেষ্ট মৎস্তশিকার করিয়া আমরা নৌকায় পৌছিলাম। আসিয়া দেখি অল্প প্রস্তুত। আমাদের ভ্রমণের একটা বিশেষত্ব ছিল। ঐতিহাসিক অমুসন্ধানই আমাদের মুখ্য উদ্দেশু, শিকারের সন্ধান আনুষঙ্গিক । সুতরাং শিকারের জন্তু পথে কোথায়ও সময় নষ্ট করা হইত না। উদেহু বুঝিয়া সকলেরই একটা কর্তব্য বুদ্ধি ছিল, তাহাও আবার সর্বাপেক্ষা অধিক ছিল নলিনী বাবুর ; যিনি আমাদের নেতা এবং অভিভাবক। আমরা সকলেই হুক্ষ্মভাবে তাহার আদেশের অনুবর্তী হইয়া চলিতাম। পূৰ্ব্বেই বলিয়াছি, তিনি উপরে উঠিতে পারিতেন না। তিনি নৌকায় থাকিতেন, আমরা উপরে উঠিতাম। আমরা পরিশ্রান্ত হইয় ফিরিয়া আমিলে দেখিতাম, তিনি অন্ত একজনের সহায়তায় নৌকায় সমস্ত আহারাদির বন্দোবস্ত স্থির করিয়া রাখিয়াছেন। তিনি মাঝে মাঝে নৌকায় বসিয়া নীবাহনে শিকারে বাহির হইতেন, আমরাও অবসর মত র্তাহার সঙ্গে যাইতাম, আসিবার সময় মৎস্ত শিকার বা জালানি কাঠ সংগ্ৰহ করিয়া আন ছইত । আমাদেরও আবার কখনও কখনও অতিথি জুটিত ; মুন্দরবনে পানী নৌকা দেখিলেই লোকে মনে করে উহা মেজে বাৰু বা পুটুবাবুর নৌকা ; (নলিনীবাৰু এই চলিত নামেই অধিক পরিচিত) সুতরাং পানসী দেখিলে কেছ পরামর্শের জন্ম, কেহ রোগচিকিৎসার জন্ত এবং কেহ বা হরিণের মাংসের লোভে নৌকার নিকটবৰ্ত্তী হইত। দৈবযোগে বিপদে পড়িয়াও কেহ কেহ আমাদের নৌকায় আশ্ৰয় লইত। একদিন দেখি কতকগুলি লোকে প্রকাও এক লোক ফুৰি ইওয়ায় আমাদের নৌকায় আসিয়াছে। আমরা আমাদের সামান্ত দ্ৰোজ্য ६१ अङिशि ज९कांद्र कब्रिगांम । शिम छब्रिद्वौ ब्रांनी बभ१ दो अछूत्रकाको * আমরা সন্ধাকালে সকলে মিসির নৌকা বসি, ৰী ধীৰ অভিজ্ঞর ** भागांझन रूब्रिडाय। नणिनैौ बांबू जगाकाफ़ फांशाक, बांधकांब,