পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/৩৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পয়ঃগ্রাম কসবা । *Sq দীঘির কথা পূৰ্ব্বে আলোচিত হইয়াছে *, সে খালাস খাঁ এই বুড়া খার অনুচর ছিলেন বলিয়া বোধ হয়। কেবল খালাস খাঁ নহেন, দক্ষিণ বিভাগের ভারপ্রাপ্ত বুড় থার আরও কয়েকজন অনুচর বিদ্যানন্দকাটি হইতে পশ্চিমমুখে আসিয়া কপোস্তক্ষের কুল দিয়া দক্ষিণদিকে অগ্রসর হইয়াছিলেন। তন্মধ্যে ত্রিমোহিনীর সন্নিকটে গোপালপুরে একজন ছিলেন ; তাহার নাম জানা যায় না। গোপালপুরে নদীর ধারে একটি সুন্দর খাঞ্জালী মসজিদ এখনও বর্তমান রহিয়াছে। এখানে নদীর পাহাড়ের উপর মাটী ফেলিয়া উচ্চ করিয়া তাহার উপর মসজিদ নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। গোপালপুর হইতে দক্ষিণদিকে কপোতাক্ষের কুলদিয়া অগ্রসর হইলে মেহেরপুরে পীর মেদীন বা মেহের উদ্দীনের সমাধিমন্দির দৃষ্টিপথে পতিত হয়। এ মসজিদটি খুব ছোট, বাহিরে ১৬-৩ x ১৬-৩, চারিকোণে চারিটি গাত্রলগ্ন মিনার, একটিমাত্র দরজা ( ৫ × ২-২), উহার পাশ্বে উপরিভাগে কারুকার্য্য করা ইষ্টক আছে। মসজিদের সম্মুখে একটি বেদী, পরে চারিপাশে প্রাচীর বেষ্টিত। প্রাচীরের দ্বারে একটি সুন্দর বকুলগাছ ছায়াদানে স্থানটির গাম্ভীর্যা বৃদ্ধি করিতেছে। বাহিরে পীর সাহেবের সর্প ও হাতীর গোরস্থান আছে ; উহাও ইষ্টকের বেদী দ্বারা চিহ্নিত। উত্তরের দিকে একটি পাক ইন্দিরা ও কুয়া আছে। মেহেরপুর হইতে আরও দক্ষিণদিকে অগ্রসর হইলে মাগুরা নামক গ্রামে পীর জয়ন্তী নামক ফকিরের দরগা দেখিতে পাওয়া যায়। ইনিও স্ব। জাহান আলীর অনুচর হইতে পারেন। এই ফকিরের যথেষ্ট পরোত্তর আছে । অনুবাচীর সময়ে এখানে মেলা হইয়া থাকে। কপোতাক্ষ বাহিয়া আর একটু অগ্রসর হইলে, স্বজনসাহ বা সতিন্দা গ্রামে এক স্বজনসাহ ফকিরের আস্তান দেখিতে পওয়া যায়। ইহারা সকলেই খ জাহানের অনুচর। ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ—পয়ঃগ্ৰাম কম্বা । মুড়লী কসবা হইতে খ জাহান আলী স্বয়ং সৈন্ত ও অন্তচর সন্থ 8उब्रवकूण দিয়া ক্রমে পূৰ্ব্বমুখে অগ্রসর হইতে থাকেন। রাস্ত নিৰ্ম্মা, झैौचि श्वमन ७ মসজিদ গঠন তাহার কার্য ছিল। এই সকল কীৰ্ত্তিারা তাহার যাত্রাপথ 亭 ৭৪ পৃঃ দেখুন। Soy