মুকুট রায় । రిya কোন বিশেষ শিক্ষা পাইত না, এবং তাহারা উড়িয়া আসিবার জন্য পাগল হইত। ইহার ফল হইত যে অনেক সময়ে রাজার নিস্কৃতির আজ্ঞা হইলেও দৈবক্রমে পারাবত উড়িয়া আসিয়া বংশ নিলোপ করিত ; তখন রাজা ফিরিয়া আসিয়৷ নিজেও আত্মহত্যা করিতেন। এমন যে কত ঘটনা হতভাগিনী বঙ্গজননীর ভাগ্যে ঘটিয়াছে, তাহ কে বলিবে ? মহারাজ বল্লাল সেন হইতে আরম্ভ করিয়া কত জনের সম্বন্ধে যে এই কপোতকাহিনীর সংযোজন হইয়াছে, তাহার অবধি নাই। এ অঞ্চলেও কপোতের ভূল দ্বারা বহু রাজবংশ নিৰ্ব্বংশ হইয়াছে ; তন্মধ্যে দেবগ্রামের দেবপাল রাজা, দেউলিয়ার চন্দ্রকেতু, মহম্মদপুরের সীতারাম, হরিণাকুণ্ডুর শালিবাহন, ও বাড়ীবাথানের এই মুকুট রায়ের কথা উল্লেখযোগ্য। মুকুট রায়ের কপোত ফিরিয়া আসিবামাত্র তাহার পরিবারবর্গ গুপ্তচুর্গের পার্শ্ববৰ্ত্তী পরিখাতে নিমজ্জিত হইয়া আত্মহত্যা করেন ; যেখানে তাহার কন্সার মরেন তাহ৷ ”কন্যাদহ,” যেখানে তাহার দুই স্ত্রী নিমজ্জিত হন, তাহ “দুইসতীনে” এবং যেখানে রাজদৈবজ্ঞ নিমজ্জিত হন, তাহ “দৈবজ্ঞদহ” বলিয়৷ খ্যাত হইয়াছিল। এখনও ঐ সকল স্থান আছে, কিন্তু তাহ আর সে পরিখা নাই ; পরিখা বিলে পরিণত হইয়া দুর্গচিহ্নও বিলুপ্ত করিয়াছে। (৪) চতুর্থ মুকুট রায়ের বাড়ী ছিল, ব্রাহ্মণনগর। * যশোহর জেলায় যেখানে বৰ্ত্তমান ঝিকরগাছা রেলওয়ে-ষ্টেশন অবস্থিত, তাহার কিঞ্চিৎ পূৰ্ব্বোত্তর কোণে লাউজানি বলিয়া গ্রাম আছে। ঐ লাউজানিই ছিল এক সমর ব্রাহ্মণ, নগর। উহা কাপোতাক্ষের কূলে অবস্থিত। কিন্তু পূৰ্ব্বে যেরূপ উছার অবস্থান ছিল, এখন আর তেমন নাই। তখন ব্রাহ্মণনগরের পশ্চিম ভাগে সুবিস্তীর্ণ কপোতাক্ষ এবং দক্ষিণসীমা দিয়া হরিহর নদ প্রবাহিত হইত ; উত্তর পূর্ব দিকে বিল ছিল। ইহার মধ্যে পরিথবেষ্টিত দুর্গে রাজা মুকুট রায় বাস করিতেন। তিনি গুড়গাঞিভূক্ত শ্রোত্রিয় ব্রাহ্মণ ছিলেন। পাঠান আক্রমণের পূর্ব হইতে গুড়গাঞিভূক্ত ব্রাহ্মণের যশোহর-খুলনার নানা স্থানে নদীতীরে বাস করিতেন। • अमग्न श्रृं जिल्लाष्ट्रि tय बाङ्गोग्राप्झन्त्र মুসলমানদিগের মুখে কুনি নগরের কথা শুনিয়াছি। গাজী কুনিয়া জগয়ে মুকুটায়কে পরাজিত করেন। রামঙ্গল পুস্তক্ষে আছে – SDD DS DDD BBS DDBB BBBBBS BB BBBBB BB BBB BBBBB BBB Alc) Atgså «ffm = (KI fkM i Ramsunkers's Report p. xli.
