মুকুট রায় । J:్సరి দক্ষিণ দিকে ছিলেন। মুকুটের পরিবারবর্গ অধিকাংশই কুপে পড়িয়া আৰু হত্যা করিলেন। কেবলমাত্র মুকুটের সর্বকনিষ্ঠ পুত্ৰ কামদেব ও কষ্ট স্বভদ্র বা চম্পাবতী বন্দী হইলেন। শত্রুরা ইহাদের উভয়কেই অখাদ্য খাওয়াইয় মুসলমান করিয়া দিয়াছিল। কেহ বলেন গাজী সাহেব চম্পাবতীকে বিবাহ করিয়াছিলেন, মুসলমানী পুথিতে আছে গাজী সাহেব চম্পাবতীকে বিবাহ করি বার কিছু দিন পরে পরিত্যাগ করিয়াছিলেন ; আবার কেহ বলেন, গাজী সাহেব চম্পাবতীকে বিবাহ করেন নাই, বিবাহ করিবার প্রস্তাবনা ছল মাত্র ; যবনদ্বেষী মুকুট রায়কে শাসন করাই উদেন্ত ছিল। গাজীর হিন্দুর সহিত বিবাদ করিতেন, বা হিন্দু জাতির উপর অত্যাচার করিতেন, সে শুধু ধৰ্ম্মের জন্ত । অন্যান্ত গাজীদিগের চরিত্র আলোচনা করিলে বিশ্বাস হয় না যে গাজীসাহেব নরপিশাচদিগের মত ইন্দ্রিয়সেবী ছিলেন। এ বিষয়ে মুসলমানী পুথিতে গাজী সাহেবের কামুকতার যে বিস্তৃত কাহিনী আছে, তাহ সম্পূর্ণ অলীক বলিয়া বোধ হয়। উক্ত পুথিতেই আছে যে কালু গাজী সাহেবের চরিত্র-পতন দেখিয়া বারং বার ভৎসনা করিতেছেন । * যাহা হউক, গাজীর সহিত চম্পাবতীর বিবাহন্তে বা বিবাহের পূৰ্ব্বে, সেই রাজকুমারী কোন আত্মীয়ের সাহায্যে পলায়ন করিয়া সাতক্ষীরার গণরাজার আশ্রয় লন এবং অবশিষ্ট জীবন মনস্তাপে, স্বজনশোকে, আত্মচিন্তায় ও ধৰ্ম্মসাধনায় অতিবাহিত করেন। র্তাহার যাহা কিছু ধনরত্ব ছিল, তাহা সৎকার্য্যে ব্যয়িত করিয়া পরসেবায় এমন ভাবে তাহার আদশ জীবন উৎসর্গ করিয়াছিলেন, যে জাতিধৰ্ম্ম-নিৰ্ব্বিশেষে সৰ্ব্বলোকে তাহাকে “মা” বলিয়া ডাকিত, মায়ের মত ভক্তি করিত,—র্তাহার নাম হইয়াছিল “মাই চম্পা বিবি।” তাহার মৃত্যুর পর এই মাতৃদেবীর ভক্তবৃন্দ তাহার স্থতিরক্ষার জন্ত র্তাহার সমাধির উপর একটি সুন্দর ও বৃহৎ এক-গুম্বজ মন্দির নিৰ্ম্মাণ করিয়া দেয়। সাতক্ষীরার সন্নিকটে লাপস গ্রামে এই বিখ্যাত “মাইচাম্পার দরগা” S BB BBBBDSDB BB BBBB BBDD DDD S DB BBDDD DDD DDD गोप्न *ौब्र। cश्न कष बन फूभि शक्लश् उकश्छि। छत्रछ भाकtन कठ tश्श नैौज चणि, बिरिब oात्रांप्ल दूशि वरि झ्नि कांनी। उiप्रब चाहे नाश् िगिरिज अभन। छाशन कांग्लिज ८कह बांग्रैौद्ध काँग्रव ! हैछादि ।”
