পাতা:য়ুরোপ-ভ্রমণ - নরেন্দ্রকুমার বসু.pdf/১১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

❖Sbም शूद्रां°-डयभं । মাইল যাইতে হয়। শেষের ১॥০ মাইল একেবারে । বরফে च्याइएछ । ভিটু নাউ ছাড়িয়া একটু উঠিলেই বামে লুসাৰ্ণ হ্রদের শোভা নয়নগোচর হয়। প্ৰত্যেক সেকেণ্ডে হ্রদ সরিয়া যাইতেছে ও নুতন DBBDBD BBDDD D BDBSS DDDD BtDBBDD DBD BBB পরেই দেখি, লাইনের ধারে ধারে গাজলার ” মত কি রহিয়াছে, ক্ৰমে বুঝিলাম ইহাই তুষার। শৃঙ্গোপরি যখন উঠিলাম। তখন দেখি, চতুর্দিক একেবারে তুষারমণ্ডিত । প্ৰথমে হোটেলে ঢুকিয়া কিছু খাইয়া লইলাম, তাহার পর হোটেল হইতৃে পাৰ্ব্বত্য যষ্টি ( Alpenstock ) সংগ্ৰহ করিয়া স্থান দর্শনে বাহির হইলাম । হোটেল শৃঙ্গের উপর অবস্থিত , তবে একেবারে সর্বোচ্চ স্থানে নহে। সৰ্বোচ্চ স্থানে একটি কাষ্ঠের মঞ্চ নিৰ্ম্মিত ; তাহার উপর দাড়াইয়। বিখ্যাত Panorama দেখিতে হয়। যখন হোটেল হইতে বহির্গত হইলাম তখন ঝুপ ঝুপ করিয়া বরফ পড়িতেছে ; ভাবিদ্যাম, এত চেষ্টা বৃথা হইল, আমার ভাগ্যে Panorama, দর্শন নাই। কিন্তু জগদীশ্বরের কৃপায় কিছুক্ষণ পরেই বরফ পড়া থামিল ও কুজ কাটিকা কাটিয়া গেল। প্রায় কুড়ি মিনিট আকাশ বেশ পরিষ্কার রহিল। চতুদিকে তুষারাবৃত পর্বতশ্রেণী, নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন হ্রদ, কোথাও বা শাস্তক্ষেত্র, কোথাও বা শুধু গাছপালা, কোথাও বা পিপীলিকাশ্রেণীবৎ রেলগাড়ি চলিতেছে ; কোনও পাহাড় হয় তা একেবারে তৃণহীন, শুধু বরফ, কোনও পাহাড়বার বৃক্ষলতাসুশোভিত। অথচ বরফমণ্ডিত। চারি শত মাইলব্যাপী এই দৃশ্যের সম্যক বৰ্ণনা করা বা সে চিত্র চক্ষুর সম্মুখে প্ৰতিফলিত করা চিত্রশিল্পীর পক্ষেও সহজসাধ্য নহে, আমি ত কোন ছার। এই স্বগীয় দৃশ্য দেখিলে অতি পাষণ্ডে ব্লণ্ড, মন ভুক্তিরসাল্পত হয়। মিনিট কতক পরে খুব বরফ পড়িতে