পাতা:যুগান্তর - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

እኳ” যুগান্তর তর্কভূষণ। চলবে না । তারা গরিব লোক, আইন আদালত করে এমন সাধ্য নাই, কাজেই গায়ের জালায় গালাগালি করে। মানুষটা অতি নচ্ছার । এদিকে দেখি বেশ ভিজে বেরালটার মত। সেদিন পথে আমাকে টুক্‌ করে প্রণামটা করলে। আমি দাড়িয়ে দু চারিটিা কথা জিজ্ঞাসা করলাম। শেষে কথায় কথায় ঐ জমির উল্লেখ ক’রে বললাম, “ঈশ্বর ভাল দিন দিয়েছেন, লোকের উপর উপদ্রব কবে না ; তা হলে ধৰ্ম্মে সবে না । গব্লিবের জমিটুকু ছেড়ে দিও।” তখন ত বেশ শিষ্ট শান্ত লোকের মত বললে- “মশাই যা শুনেছেন তা ঠিক নয়।” F 嘯 ও পাষণ্ডের প্রাণে লাগবে কেন ? এইরূপ কথোপকথন হইতেছে, ইতিমধ্যে একজন পাড়ার লোক দোড়িয়া আসিয়া বলিল,-“কৰ্ত্তা শীগগিব লোক পাঠিয়ে দিন ; চিমে ঘোষ সদলে ন৭ে গোয়ালার বাড়ীতে ঢুকে, নবের মাকে মেরে ফেললে ; নবে ঘরে নেই, ধান কাটুতে গেছে।” এই কথা যেষ্ঠ শোনা, অমনি তর্কভূষণ মহাশয়, “শঙ্কর একবার আয় তো” বুলিয়া একটা ডাক দিয়া, নবের ঘরের দিকে ছুটলেন। পশ্চাৎ পশ্চাৎ শঙ্কর, নরু ঠাকুর, ভূত্য কয়জন ও ৩৪ জন ছাত্ৰও ছুটিল । তর্কভূষণ মহাশয় নবের মার প্রাঙ্গণে পদার্পণ করিয়াই দেখেন, চিমে ঘোৰ্থ বামহস্তে নবের মাের চুলের মুটি ধরিয়া দক্ষিণ হস্তে নিজের পায়ের চটিজুতা লাইয়া বলিতেছে,-“হারামজাদি । আর গালাগালি দিবি ? বলা হয়েছে DD DB S SgBB BOBBDuD DD D BD DBSBDB BDDSS uBDB DDBD DBDB EB দুটা যমদূত ! তাদের একজন নবের মার দুই হাত ধরিয়া রাখিয়াছে, ও তাঁহাকে লাথি মারিতেছে ; আর একজন এই অসহায় স্ত্রীলোকে { রক্ষাৰ্ণ সমাগত এক প্রতিবেশীর সহিত ঠেলাঠেলি করিতেছে। নবের