পাতা:যুগান্তর - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বাদশ পরিচ্ছেদ » ፃgo বিক সে জনরব অমূলক। পঞ্চ কোনও দিন খ্ৰীষ্টধৰ্ম্মে বিশ্বাস স্থাপন করেন নাই। তবে যীশুর চরিত্রের প্রতি" ও বাইবেল গ্রন্থের প্রতি তীহার প্রগাঢ় ভক্তি, এই মাত্ৰ । ইহার অতিরিক্ত আর একটু আছে। সে সময়েয় অপরাপর শিক্ষিত যুবকের ন্যায় পঞ্চও বিশ্বাস করেন, এদেশে ভাল কিছুই নাই এবং পশ্চিম হইতে যাহা কিছু আসে সকলি ভাল। ৩৪ বৎসর হইল, পঞ্চ ব্রাহ্মসমাজের উপাসনাদিতে যাইতেছেন। পঞ্চর একটু বিশেষ শক্তি আছে ; তিনি মানুষেন্ত্র মন বদলাইয়া দিতে পারেন। গোবিন্দকে প্রায় নিজভাবাপন্ন করিয়া তুলিয়াছেন। যেখানে পঞ্চু সেই খানেই গোবিন্দ। এমন কি এক জনকে দেখিলেই অপরকে মনে হয়। পঞ্চ নিজে যাহা বিশ্বাস করেন BDD STBKB D S DBS gBDDB KBDB DS SDBDDD DBBDB BDB মতে মিলুক না মিলুক, সকলেই অনুভব করে, যে মানুষটা অতিশয় বিশ্বাসী, শ্ৰদ্ধাবান, আস্তিক, সরল ও পবিত্র-চেতা । এই জন্য যে ব্যক্তি দুই দিন তাহার সঙ্গে মেশে, সেই তাখাকে শ্রদ্ধা না করিয়া থাকিতে পারে না। পঞ্চর একটা বিশেষ গুণ এই, তিনি বিদ্বেষ-বুদ্ধি কাহাকে বলে জানেন না ; শিশুর ন্যায় ক্ষমাশীল ও সরল-চিত্ত। আজি যে ঘোর শত্রু ও মহা অনিষ্টকারী, কল্য সে ব্যক্তির বিপদেষ্ম সময় পঞ্চু প্ৰাণ-মন দিয়া তাহার সাহায্য করিতে পারেন। এমন পায়-দুঃখকাতায় লোক প্রায় দেখা যায় না। ঈশ্বরের প্রতিও তাঁহায় প্রগাঢ় প্রেম। ভক্তিভাবে কেই ঈশ্বরের নাম করিলেই তাইগ্নি চক্ষে "জলধারা বহে । তাহার যাইবার শক্তি নাই; কিন্তু তাহার কণ্ঠে ঈশ্বল্প-বিষয়ক সঙ্গীত অতি মধুর লাগে। ভক্তির এমনি গুণ!” বিজয়া হাতীখাগানোয় বাসাতে প্রতিষ্ঠিত হইলেই, এই যুবকদলের উপরে তঁাহার শক্তি বিস্তৃত হইতে লাগিল। হরচন্দ্রের ত কথাই, নাই, করিবেন । কিন্তু বান্তবি