পাতা:যুগান্তর - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Gott ofqight Sኳ”ፃ BDBDB z DDBLL Sgu DB LS Mu BBDBD guD BDD এবং ইহারাও সমাজসংস্কারপ্ৰয়াসী ; অর্থাৎ পৌত্তলিকতা, বাল্যবিবাহ প্ৰভৃতির বিরোধী এবং স্ত্রীশিক্ষার পক্ষপাতী । এইরূপে কিছুদিন অতীত হইলে, ব্ৰজরাজের কনিষ্ঠ সহোদর মথুরেশ ঘোষ ও র্তাহার সুহৃদ পঞ্চানন চট্টোপাধ্যায় আসিয়া, ইহাদের সঙ্গে যোগ দিল। এই পাঁচ জনে কিছুদিন একত্রে পাঠ, ও আলোচনাদি फुन्नि । তখনও কোনও প্রকার বঁাধার্বাধি নিয়ম প্রণয়ন করা হয় নাই। কে সভাপতি, কে সম্পাদক, সভার উদ্দেশ্য কি, কে সভ্য হইবার উপযুক্ত, ইহার কিছুই স্থির হয় নাই। দল বাড়াইবার জন্য ইহাদের কিছুই ব্যগ্রত ছিল না ; বরং পূর্বাবধি নবীনের মনে দল না বাড়াইবার দিকেই ইচ্ছা! ছিল। আত্মোন্নতিই ইহাদের উদ্দেশ্য, সুতরাং সংখ্যাবৃদ্ধিতে সে কাৰ্য্যের ব্যাঘাত হইবার সম্ভাবনা | এজন্য আপনাদের সংখ্যাবৃদ্ধির জন্য ইঙ্গাদের উৎসাহ ছিল না । ১৮৫০ সালে আপনা। আপনি ইহাদের সংখ্যা , জন হইল ; তখন সভার নাম “আত্মোন্নতিবিধায়িনী” করা হঠল ; এবং কৰ্ম্মচারী নিয়োগ আবশ্যক হইল। তদনুসারে নবীনচন্দ্ৰ বসু সভাপতি, এবং ব্ৰজরাজ ঘোষ সম্পাদক হইলেন । সপ্তাহে তিন দিন সম্মিলিত হইবার নিয়ম রহিত করিয়া প্রতি শনিবার সন্ধ্যার পর সম্মিলিত হয় তার নিয়ম করা হইল। এক শনিবার কোনও গ্ৰন্থ পাঠ করা হইত, এবং তৎপরবৰ্ত্তী শনিবার একজন সভ্য বাঙ্গালাতে একটা প্ৰবন্ধ লিখিয়া আনিতেন, তাহা পাঠ ও তদ্বিষয়ে আলোচনা হইত। নবীন নিয়ম করিলেন যে, ঈশ্বরের নিকট প্রার্থনা করিয়া কাৰ্য্যারম্ভ হইবে । তদনুসারে হয় পঞ্চ মুখে একটু প্রার্থনা করিয়া কাৰ্য্যারম্ভ করিতেন, না হয় একটা লিখিত MDB DBBDBDB DDu DBDDS B DB DLD DBBDBSS DS00 পৰ্য্যন্ত ইহাদের সভ্যসংখ্যা ৯ জন ছিল ; ইহারা নূতন লোক লইতে