পাতা:যুগান্তর - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

I eð যুগান্তর উত্তম চাকুরী পাইলেন। কিন্তু তঁহার চাল চলন বৃদ্ধ হলধর বসুর ভাল লাগিত না । তিনি আপনার বেতনের সমগ্ৰ জ্যেষ্ঠতাতের হস্তে অৰ্পণ DBBBD DSBDBDDK D DBDDgg BBOS DBDB BBBDBD SDD BBD বাবুগিরি করিতেন ; ই%। কৃপণস্বভাব বৃদ্ধের মনঃপূত হইত না। সে জন্য তিনি সুরেশচন্দ্রকে মধ্যে মধ্যে তিরস্কার করিতেন। প্রায় তিন বৎসর গত হইল সুরেশচন্দ্র একজন বন্ধুর সহিত পরামর্শ করিয়া একটা ব্যবসায়ে কিছু টাকা লাগাইবার ইচ্ছা করিলেন। তিনি জানিতেন, র্তাহার পিতার উপাৰ্জিত অনেক সহস্র টাকা তাহার জ্যেঠা মহাশয়ের নিকট আছে। তদনুসারে বৃদ্ধ হলধর বসুর নিকট দুই হাজার টাকা চাহিলেন। বৃদ্ধ বলিলেন,-“টাকা কোথায় পাব।” সুরেশ । কেন, আমাদের পিতা যাহা কিছু উপাৰ্জন করতেন, তাহা ত আপনার হস্তেই সমৰ্পণ করতেন। শুনতে পাই, তিনি ত্রিশ চল্লিশ হাজার টাকা রেখে গেছেন। তা’হতে আমাকে দু হাজার টাকা দিতে পারেন না ? হলধর । কে বলিল ত্রিশ চল্লিশ হাজার টাকা রেখে গেছে ? যৎসামান্য যা কিছু রেখে গিয়েছিল, তা, তোমরা এত বৎসর ধরে খাওনি ? তোমাদের, বিয়ে থাওয়া হলো কিসে ? সে কি অক্ষয় ভাণ্ডার যে চিরদিন থাকবে ? সুরেশ । আমি এত কথা জানি না । আমার দুই হাজার টাকার দরকার ; আপনি দেবেন, কি না? হলধর, । কোথা হতে দেব ? সুরেশ । তবে আপনার অন্নও, আমি আর খেতে চাই না । আমার দিন, এক প্রকাের চলে যাবে। এই বাদানুবাদের পরেই সুরেশচন্দ্র পৈতৃক ভবন পরিত্যাগ করিয়া