পাতা:যুগান্তর - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্ৰয়োদশ পরিচ্ছেদ 30 ঠিক করে, সে ভদ্রলোকদিগকে আনিয়ে, আমাকে ধরে বসলেন, সে সব কথা ত শুনেছ। আমি অসম্মত হওয়াতে তার কি প্রকার অপমান বোধ হলে, তা একবার বিবেচনা করি । সেই অবধি কতদিন তা আমার সঙ্গে কথাই কইলেন না। তার পরে আবার গত বৎসর বাসন্তী পূজার সময়ে কৌশল করে পালালাম, ঠাকুর প্রণাম করাটা এড়ালাম, সেটা কি তিনি বুঝতে পারলেন না ? তার পর আবার এ বৎসর পূজার সময় এক বিবাহ উপস্থিত করলেন, তাও ভঙ্গ করে দিলাম। বুঝতেই ত পার, এরূপ করলে কিরূপ বিরক্তি জন্মাবার কথা । KKDYSS BBB DDDS LDSBBD DBD DBBD DBD DBBBB BBDD DBDBD দিয়ে বাড়া হতে বার করে দেওয়াটা কিছু অতিরিক্ত । নবীন ! ( হাসিয়া ) রাগটা বড় বেশী হয়েছিল ; তা না হলে কি গলায় হা দ্য দিতেন ? মথুরেশ। তুমি তখন কি করলে ? নবীন ! কি আর করবো ? মুখটা বুজিয়ে বাড়ী হতে চলে এলাম। ব্যাপারটা কি হয়েছিল বলি শোন । চিরদিন ত বৎসরের মধ্যে এক কৰ্ম্ম বাসন্তী পূজা হয়ে থাকে। এবার কোন ব্যক্তির পরামর্শে জানি না, জগদ্ধা শ্ৰী পূজা কাবুলেন। আমি ত পূৰ্ব্ব হতেঙ্গ সরে পড়বার পরামর্শ করে রেখেছি, কিন্তু পূজার দিন প্রাতে উঠে আমাকে আদেশ করলেন, “তুমি কোথাও যে ও না, লোকজন আসবে, তাহাদিগকে আদর অভ্যর্থনা করবে, বাড়ীতে থাকবে।” কি করি বাধ্য হয়ে রইলাম। পূজা শেষ হলে আমাকে ঠাকুর প্রণামের জন্য ডাক্‌লেন। আমি বিনয় করে বললাম, “আমি তা পারবো না।” দেখলাম বড়ই ক্রোধ হলো, কিন্তু তখন কিছু বললেন না। পর দিন ঠাকুর ভাসাতে নিয়ে গেলো। আমি কোথা হতে বেড়িয়ে এসে দেখি বাহিরবাড়ীতে জ্যেঠা ֆ Ֆ