পাতা:যুগান্তর - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R obr যুগান্তর ঘোষগৃহিণী। আয় না, নবীনের সঙ্গে তোর দেখা করিয়ে দি। মাতঙ্গিনী। না না, ব্যাপারে! অত বড় লোকের সঙ্গে কি হঠাৎ দেখা করা যায় ? ' * ঘোষগৃহিণী। তাতে দোষ কি ? ও তা বাড়ীর ছেলে, ও ত भाद्र ব্ৰজরাজ, মথুরেশেরই মত। মাতঙ্গিনীর আপত্তিটা বড় শক্ত ছিল না ; সুতরাং শেষে গৃহিণী যখন দ্বিতীয়বার অনুরোধ করিলেন, তখন তঁহার সঙ্গে নবীনচন্দ্রের সম্মুখে গিয়া উপস্থিত হইল। সেই গৌরাঙ্গী, প্রফুল্ল-বদনা, নারীমূৰ্ত্তি যখন নবীনের সমক্ষে গিয়া দণ্ডায়মান হইলে, তখন তিনি বাস্তসমস্ত হইয়া নিজ আসন হইতে উঠিলেন। মাতঙ্গিনী হাসিয়া বলিল-“আপনি বসুন না, এত ব্যস্ত কেন ?” এই বলিয়া নিকট স্থিত এক খানি তক্তপোষের এক পার্শ্বে নিজে বসিল । নবীনচন্দ্ৰ শুনিয়াছিলেন মাতঙ্গিনী DDB KBB Bt DB uBBDBDBB S DD DDSDS DSLD tBS BuBDBDDB DDDSDBD তঁহাদের কথা শুনিতে আসিয়া থাকে । সাক্ষাতে ও নিকটে কখনও দেখেন নাই। মাতঙ্গিনীও পারদার আড়াল হইতে, দূরে দূরে নবীনচন্দ্ৰকে দেখিয়াছিল ; এবং দেখিয়া তাহার রূপগুণের পক্ষপাতিনী হইয়াছিল ; এরূপ নিকটে কখনও দেখে নাই ! আজি নিকটে পাইয়া কত কথাই আরম্ভ করিল। অধিক কথোপকথনে নবীনচন্দ্র বরং একটু সংকুচিত ; কিন্তু মাতঙ্গিনার সংকোচ নাই ; মাতঙ্গিনী চিরপরিচিত বন্ধুর ন্যায় কত প্রশ্নই করিল। হঠাৎ এতটা ঘনিষ্ঠত নবীনচন্দ্রের ভাল লাগিল না। তিনি অধিক কথোপকথন করিতে একটু অসহিষ্ণু হইতে লাগিলেন ; ইতিমধ্যে ব্রজরাজ। আপাস হইতে সমাগত। নবীন মাতঙ্গিনীর হস্ত হইতে নিস্কৃতি পাইলেন। ইহার দুই দিন পরেই মাতঙ্গিনী নিজ জ্যেষ্ঠের অনুমন্ত্যনুসারে ভগিনীর