পাতা:যুগান্তর - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চদশ পরিচ্ছেদ হায়! হায় ! নবীনচন্দ্র যখন ব্রজরাজদিগের গৃহ হইতে চলিয়া আসেন, তখন নিজ মানসিক বলের প্রতি কিছু অধিক নির্ভর করিয়াছিলেন। মনে করিয়াছিলেন, ব্রজরাজদিগের ভবনের প্রতি পশ্চাৎ ফিরিলেই, সেখানকার দুই মাসের স্মৃতির প্রতিও পশ্চাৎ ফিারতে পারবেন। মহাকবি কালিদাসের বর্ণিত, বায়ুর প্রতিকূলে নীয়মান কেতুর চীনাংশুকের ন্যায়, আর তঁহার মন সে ভবনের দিকে চঞ্চল হইয়া ছুটিবে না। কিন্তু পরীক্ষাতে দেখিলেন সে স্মৃতি তাহাকে সহজে ছাড়িতেছে না। রাঙ্গা মাকে ছাড়িয়া আসিয়া বা নিজ সহোদরের আশ্রয় ত্যাগ করিয়া তিনি হৃদয়ের এ৩ চঞ্চলত অনুভব করেন নাই। মন যেন সেই ভবনে আবার যাইতে চায়, সেই সুখ আবার সম্ভোগ করিতে চায়। নবীন আজীবন আপনার অন্তরে সুখস্হাকে দমন করিবার প্রয়াস পাইয়াছেন। এক্ষণে মনের এই গতিকে সুখ-লালসা-সংস্কৃত জ্ঞান করিয়া নিজের প্রতি অতিশয় ক্রুদ্ধ হইলেন ; এবং মনে মনে সংকল্প করিলেন, সুখাসক্ত হৃদয়কে প্রশ্ৰয় দেওয়া হইবে না ; সুতরাং অগ্ৰে যে সপ্তাহে প্ৰায় দুই তিন দিন সে ভবনে যাইতেন তাহাও যাইবেন না। একদিকে এইরূপ সংকল্পে আপনাকে বাধিলেন ; অপর দিকে দৃঢ়প্ৰতিজ্ঞতার সতিত “হিতৈষী” পত্রিকার জন্য আয়োজন করিতে লাগিলেন ; সে জন্য নানা গ্ৰন্থ সংগ্ৰহ করিয়া পাঠ করিতে লাগিলেন ; বিলাত হইতে সুরাপানBDDBBDBDDD DBDS Li BBuDDDS BDBDDB kBBDB DBD DDBS এবং সুরাপান সম্বন্ধে ডাক্তারদিগের ও দেশীয় বড় বড় লোকের মত