পাতা:যুগান্তর - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দন্ত ঘর্ষণ করিয়া বলিল, “মাতঙ্গিনী থাকতে আর অভীষ্ট সিদ্ধ করতে झg5 नl ।” একদিকে মাতঙ্গিনীর এই প্ৰকার বাক্য-বাণ, অপরদিকে আর এক উপদ্রব উপস্থিত, যাহার অনুরূপ উপদ্রব কৃষ্ণকামিনী জন্মে কখনও BDBDKS BDB DDD SS S DBLBBD S DD BDDBBLBD KBBD DBDBBDBBDB D DD ঘটনার দুই দিন পরেই পীড়িত হইয়া চিকিৎসার জন্য কলিকাতায় মিত্র মহাশয়েরই ভবনে আসিয়া উপস্থিত হইল। এস্থলে উমাশঙ্করের কিঞ্চিৎ পরিচয় দি । মিত্ৰজ মহাশয়ের শ্বশুর গোপীনাথপুর গ্রামের জমিদার ছিলেন। নিজের পরিশ্রম ও মিতব্যয়িতার গুণে পৈতৃক সম্পত্তির অনেক উন্নতি করিয়া যান। তঁহার জীবদ্দশায় বার মাসে তের পাৰ্ব্বণ এবং যথাসাধ্য দেবতা, ব্ৰাহ্মণ, অতিথির সেবাদির কিছুরই ব্যতিক্রম ঘটিত না ; অথচ বিষয় বৃদ্ধির দিকে তঁহার বিলক্ষণ মনোযোগ ছিল। কিন্তু বিষয় বৃদ্ধির দিকে যেরূপ মনোযোগ ও চিত্তের একাগ্ৰতা ছিল, একমাত্র পুত্ৰ উমাশঙ্করের শিক্ষা ও চরিত্রের উন্নতি বিষয়ে সেরূপ মনোযোগ ছিল না । আর ধনিসন্তানদের শিক্ষা বিষয়ে মনোযোগ করিয়াই বা কি হইবে ? কুসঙ্গ বাল্যকাল হইতেই তাহাদিগকে ঘিাঁরয়া থাকে। প্রথম দাসদাসীর নিকট কুশিক্ষা, তৎপরে পিতার মোসাহেবদিগের তোষামোদ, তৎপরে যৌবনের সঙ্গিগণের উত্তেজনা, ইহাতে ধনিসন্তানদিগের মতিগতি স্থির থাকিতে দেয় না । উমাশঙ্করের বেলাও এ নিয়মের ব্যতিক্ৰম ঘটে নাই । যৌবনের প্রারম্ভ হইতেই উমাশঙ্কর অতিশয় উচ্ছঙ্খল হইয়া পঠিল। এমন পাপ নাই, যাহা তাহার অজ্ঞাত আছে ; এমন নেশা নাই, যাহা সে করে নাই । দুস্ক্রিয়াসক্ত পুরুষদিগের আকৃতিতে যে এক প্ৰকার দুর্বলতা ও বিলাসিতার ছায়া থাকে, উমাশঙ্করের আকৃতিতে তাহা দেদীপ্যমান। মিত্ৰজ মহাশয় শুষ্ঠালকের