পাতা:যুগান্তর - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

३३७ যুগান্তর - নর্দামাতে ফেলিয়া দিয়া আসিলেন। আসিয়া সে জানলাটী বন্ধ করিয়া শয়ন করিলেন। অপর একদিন রাত্ৰি ১০টার পর সকলে এক প্রকার ঘুমাঙ্গলে বাড়ীর একটা ঝী কৃষ্ণকামিনীকে নির্জনে একটা অন্ধকার স্থানে ডাকিয়া লইয়া গেল ; এবং তঁাহার হস্তে এক ঠোঙ্গ৷ মিঠাই দিয়া বলিল, “গিন্নির ভাই উমাশঙ্কর বাবু বড়বাজারে গিয়াছিলেন ; এক ঠোঙ্গা মিঠাই তোমার জন্য এনেছেন। তুমি এই अक्कद्र पैट्रिम श्रा७, আমি জল এনে দিচ্চি। তারপর একটু কথা আছে।” এই কথা শুনিয়াই কৃষ্ণকামিনী অতিশয় কুপিত হইয়া উঠিলেন। সমুদায় খাবার মাটীতে চুড়িয়া ফেলিয়া দিলেন, এবং ঝীকে অনেক তিরস্কার করিয়া বলিলেন, “আমি যাই এখনি মামীকে বলে দেবো। তুই অতি অসৎ, তোর অসাধ্য কৰ্ম্ম নাই, তোর মত মানুষকে বাড়ীতে রাখতে নাই, তুই গৃহস্থের সৰ্ব্বনাশ করতে পারস,” ইত্যাদি পলিয়া যাইতে উষ্ঠত হইলেন। চাক্রাণী তাহার পায়ে ধরিত্নী পািড়য়া রহিল ; কোন মতেই যাইতে দিবে না ; অবশেষে তাহাকে প্রতিজ্ঞা করাইয়া লইল, যে সে যাত্রা उिनि किछु বলিবেন না, সে এমন কৰ্ম্ম আর করিবে না। কিছুদিন এই প্রকারে চেষ্টা করিয়া উমাশঙ্কর বুঝিল যে তাহার চিরাভ্যস্ত বিদ্যা এই বালিকার প্রতি খাটিবে না। সে ক্রমে নিরস্ত হইল। উমাশঙ্করের স্বভাব চারিত্র জানা অবধি क्रुश्3*ांभिनी श्रांऊंौ८ङ ফিারবার জন্য ব্যগ্র হইয়া উঠিলেন । কিন্তু তাহার মাতুল ও মাতুলানী প্রভৃতি তাহাকে নিবারণ কারিয়া রাখিতে লাগিলেন । ক্ৰমে মানব-প্রকৃতির আর একটা দিকে কৃষ্ণকামিনীর একটা চক্ষু পড়িতেছে। মাতুলালয়ে আসা পৰ্যন্ত তিনি যে ঘরে শয়ন করিতেন, সেই ঘরের মেজেতে বাড়ীর রাধুনি, একটী নিরাহস্বভাবা বৃদ্ধ স্ত্রীলোক শয়ন করিত। মাতঙ্গিনী অন্য এক ঘরে শয়ন করিত। কয়েক দিন পরে,