পাতা:যুগান্তর - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৩১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একবিংশ পরিচ্ছেদ ১৮৫৬ সালের পূজার পর নবীনচন্দ্ৰকে ফরিদপুরে ছাড়িয়া আসিয়াছি। তৎপরে তর্কভূষণ মহাশয়ের পরিবার মধ্যে যে সকল ঘটনা ঘটিয়াছে, তাহার বর্ণন করিতে গিয়া নবীনকে ভুলিয়া গিয়াছি। এখন নবীনের বিষয় কিছু বলি। নবীন দ্বিতীয় শিক্ষক হইয় ফরিদপুর স্কুলে উপস্থিত হইবামাত্র স্কুলে যেন নবজীবনের সঞ্চার হইল। তাহাব, বিনয়, সৌজন্য ও সাধুতা দ্বারা তিনি অল্পকাল মধ্যে সকলকে আকর্ষণ করলেন। হেডমাষ্টার মহাশয় তাহার গুণে আকৃষ্ট হইয়া তাহার প্রতি ভ্রাতৃ-স্নেহ প্রদর্শন করিতে লাগিলেন। তঁহার এমন সুন্দর পড়াই বার রীতি যে, বালকগণ র্তাহার প্রতি আসক্ত হইয়া পড়িল । তিনি সুচারুরূপেই নিজ কৰ্ত্তব্য সাধন করিতে লাগিলেন । DD BD DDD0S D DDDB BDBBB BBD SDBDBB DDD নবীনের পরিচয় ও আত্মীয়তা হইল। প্ৰায় প্রতিদিন সন্ধ্যার সময় স্কুলের কয়েকটা শিক্ষক ও অপর কয়েকটা ভদ্রলোক তাহার বাসা বাড়িতে নানা বিষয়ের আলোচনার জন্য আসিতেন । নবীন তঁাঠাদের সঙ্গে সম্মিলিত হইয়া কয়েকট কাৰ্য্যের সুত্রপাত করিলেন। প্রথমতঃ, সপ্তাহে MBDBD DBD KB DDDBD DBBLD DDBBaBD সম্মিলিত २३२द्ध নিয়ম করিলেন। উক্ত দিবস বড় অধিকসংখ্যক লোক আসিতেন না, চারি পাঁচ জন ধৰ্ম্মানুরাগী লোক আসিতেন। তন্মধ্যে একজন প্রাচীন ব্যক্তি ছিলেন, তাহাকে সকলে বাগচী মহাশয় বলিত। বাগিচা মহাশয়ের বয়ঃক্রম তখন পঞ্চাশ বৎসরের অধিক হইবে। তিনি স্থানীয় জজের আদালতে সেরেস্তাদারি কাজ করিতেন। বাগচী মহাশয় বড়