পাতা:যুগান্তর - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৩২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

KSORO যুগান্তর -“আমি এত সম্পত্তি লইয়া কি করিব ? জগদীশ্বরের কৃপায়। আমার দুটাকা উপাৰ্জন আছে, আরও বাড়িবার সম্ভাবনা, পৈতৃক কিছু টাকাও আছে, আমার আর সম্পত্তির প্রয়োজন কি ? আপনি আমাকে পদধূলি দিন, তাহাই আমার যথেষ্ট সম্পত্তি।” বুদ্ধের তখন অধিক কথা। কহিবার শক্তি নাই, তিনি কেবলমাত্ৰ বলিলেন,--“তবে কি পথের লোককে দেব?” ইহার পরে নবীন নির্জনে অনেক চিন্তা করিতে লাগিলেন। একবার ভাবিলেন, এই 'ত সুযোগ উপস্থিত ; কলিকাতায় আসিবার জন্য উৎসুক আছি; এই আয় অবলম্বন করিয়া ত স্বচ্ছন্দে কৰ্ম্ম কাজ ছাড়িয়া আসিতে পারি, স্বচ্ছন্দে কৃষ্ণকামিনীকে বিবাহ করিয়া সুখী করিতে পারি, এবং নবরত্ন সভাকেও যথেষ্ট সাহায্য করিতে পারি। আবার মনে হইল,-না না। আমি যে একটা কাজ ফুটাইয়া কলিকাতায় আসিব ভাবিয়াছি, সেই ভাল । এত টাকা হাইরা আমি কি করিব ? এ ধ টাকা দ্বারা লোকের একটা উপকার হওয়া ভাল ; আর আমিই বা একাকী কিরূপে এত টাকা লই ? আমি পৈতৃক ধনে রাজভোগে থাকিব, আর দাদা দারিদ্র্যে মগ্ন থাকিবেন, তাত কখন দ্য হয় না । কিন্তু দাদার যে অবস্থা তাহাতে র্তাহার হাতে যে টাকাই পড়ােক তিন দিনে উড়াইয়া দিবেন । বৌদিদি ও ছেলেরা কিছু টাকা পান, ইত। বড় ইচ্ছা করে ; LB DYYSDD D BBEBDS BOO DD DBK S SG BDD BDS SuBmDB নানা চিন্তার পর একদিন বুদ্ধকে বলিলেন,-“জেঠা মাঠ শিল্প ! টাকা গুলো আপনি পাঁচজন ট্রষ্টির হাতে দিয়ে যান, এবং এই কথা লিখিয়া দিন যে, DBBS BD DD gBBYY KD DDSBD DDSDDD S DJSY DDBB SDS KB ধৰ্ম্মকৰ্ম্মার্থে ঐ টাকা ব্যয় করিবেন । তৎপরে তঁর দেহান্ত হলে, ঐ টাকার সুন্দ দেশের কোনও হিতকর কাৰ্য্যে লাগাবেন।” এ প্রস্তাব কোনও প্রকারেই বৃদ্ধের মনোমত হইল না।