তৃতীয় পরিচ্ছেদ 89: রূপে চিত্রিত করিয়াছেন যে, ঐ সকল উপদেশ সকলের হৃদয়ে দৃঢ় মুদ্রিত হইয়া গিয়াছে। কথার মধ্যে যে কতবার সভাস্থ ব্যক্তিদিগের মুখ হইতে “ধন্য ধন্য” “সাধু সাধু” শব্দ উচ্চারিত হইয়াছে, তাহা বলা যায় না। ক্ৰমে বিপ্ৰগণের সায়ংসন্ধ্যার সময় উপস্থিত হওয়াতে কথা ভাঙ্গিয়া গেল। সকলে কথকের ভূয়সী প্ৰশংসা করিতে করিতে স্বীয় স্বীয় ভবনে প্ৰতিনিবৃত্ত হইলেন। তর্কভূষণ মহাশয় সায়ংসন্ধ্যা করিবার জন্য কালীমন্দিরে প্রবিষ্ট হইলেন ; মহিলাগণ স্ব স্ব গৃহে চলিলেন । আজি দুই ব্যক্তি দুই ভাবে শয্যাতে যাইতেছেন। মানবের হিতার্থে কোনও সদনুষ্ঠান করিলে লোকে যে প্রকার বিমল আত্ম-প্ৰসাদ অনুভব করে, তর্কভূষণ মহাশয় সেই আত্ম-প্ৰসাদ লইয়া শয়ন করিতেছেন। এতদ্বারা অনেকের ধৰ্ম্মে মতি বাড়িবে, এই চিন্তাতে তাহার প্ৰাণে এক প্রকার আনন্দের সঞ্চার হইতেছে। তিনি মনে মনে সংকল্প করিতেছেন, যে, প্ৰতিবেশিগণের হিতার্থে প্ৰতিবৎসর বৈশাখ মাসে বাড়ীতে এইরূপ কথা দিবেন। এতদ্ভিন্ন তাহার ধৰ্ম্মবিশ্বাসও অন্তকার BD EgE D DD DuukBDBDB S SDD DB DBDBDBDB হর-পাৰ্ব্বতীকে যেন চক্ষের সমক্ষে দেখিতেছেন । অন্য দিন তিনি কেবল মাত্র ‘দুর্গে দুৰ্গতিহারিণী ? বলিয়া ইষ্টদেবতার নাম স্মরণ করিয়া শয়ন করেন, আজ সেই দুর্গার সান্নধ্য অনুভব করিয়া তাহার শরীর কণ্টকিত হইতেছে। এইভাবে তিনি আজ শয্যাতে যাইতেছেন। বিজয়ার ভাব অন্য প্ৰকার । অন্যান্য দিন শ্রান্ত ক্লান্ত হইয়া শয্যাতে DDDDDL DBDDB BD DSS BBS DBB BDB DBBDDS BBD আসিতেছে না। নানাপ্রকার চিন্তা হৃদয়ে উপস্থিত হইতেছে। তিনি ত পুর্বাবধিই তপস্বিনী হইয়াছিলেন ; আহারে, বিহারে, বিষয়-সুখভোগে ঘার ঔদাসীন্য অবলম্বন করিয়ছিলেন ; আদ্যকার কথাতে কঠোরতর
