পাতা:যোগতত্ত্ব-বারিধি - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/১২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যোগতত্ত্ব-বারিধি । ○文* বলে । এইরূপে জীৰ সমস্ত দিবারাত্রিমধ্যে একবিংশতি नश्षे ষটশতবরে অজপানাম গায়ত্ৰী জপ করিয়া থাকে, অর্থাৎ অহোরাত্রমধ্যে ২১৬• • বার নিশ্বাস বহির্গত ও প্রশ্বাস অন্তঃপ্রবিষ্ট হইয়া থাকে। গুহদেশ ও লিঙ্গমূলের মধ্যস্থিত মূলাধারপদ্ম হৃদয়স্থিত অনাহতপদ্ম এবং ইড়া ও পি দল। নাড়ী স্বরূপ নাস পুষ্টদ্বয় এই তিন প্রকার স্থান দ্বারাই হংস:রূপ অ জপা জপ অর্থাৎ শ্বাসবায়ুব গমন ও আগমন হইয়া থাকে । এই শ্বাসবায়ুর বহির্দেশে গতির কৰ্ম্মরূপ পরিমাণ ষন্নবতি অঙ্গুলী হইয় থাকে । এই শ্বাস বায়ুর স্বাভাবিক বহির্গতির পরিমাণ দ্বাদশ অঙ্গুলী, গায়নে, ষোড়শ, ভোজনে বিংশতি, পথগমনে চতুৰ্ব্বিংশতি, নিদ্রায় ত্রিংশং, মৈথুনে যট ত্রিংশং, এবং ব্যায় মে মারও কিঞ্চিৎ অধিক হইয়া থাকে। শ্বাস বহির্গমনের পরিমাণ স্বাভাবিক দ্বাদশাম্বুলের অপেক নূ্যন হইলে অrযুবৃদ্ধি এবং অধিক হইলে আয়ুঃক্ষয় হইয়া থাকে। দেহমধ্যে প্রাণবায়ুই কুম্ভক-সাধনের মূল হেতু । জীব জন্মঅবধি মৃত্যু পর্যন্ত যথো ক্র পরিমিত সংখ্যায় অজপামন্ত্র জপ করিয়া থাকে। এই দেহমধ্যে প্রাণবায়ুর কেবল গমনাগমনেই কেবলীকুম্ভক সাধিত হইয়া থাকে । এই কেবলীকুম্ভক সাধনে পূরক ও রেচক নাই, —কে বল কুম্ভ কই আছে । উভয় ন স পুষ্ট দ্বারা বায়ু অাকর্ষণ করিয়া কেবল কুম্ভক করিবে । প্রথম দিনে এই কুম্ভক সাধনে এক অবধি চতুঃষষ্টিবার পর্য্যন্ত হংস বা সোহহং এই মাত্র জপসংখ্যসংখ্যাদ্ধারা শ্বাসবায়ু ধারণ করিবে। প্রতি দিন এই কেবলীনামক কুম্ভক আট প্রহরে আটবার—অথবা প্রাতে, মধ্যাহ্নে ও সায়াহ্নে এবং মধ্য ও শেষ রজনীতে এই পাচ সময়ে পাচ বার । ক্লিংবা প্রভাত, মধ্যাহ্ন ও সায়াহ্ন এই তিন সন্ধ্যায় তিনবার মাত্রা জপের সমান সংখ্যায় সাধন করিবে । এই কেবলীকুম্ভক বে ū وی که Φωκίμακαώμwωπίπμπαψωπα