পাতা:যোগতত্ত্ব-বারিধি - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/২৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

રનર যোগতত্ত্ব-বারিধি । SAASASAAAAASA SAAAAS AAAAAM MAAAS S AASAA S SSSSSS MATT SAAAAAS SAAAAAM MASAM TS TGGSAASAASAASAASAASAAT ST AA ATSMSS SAMMST SASS SSSSSSMMAAAS AAAAAS S MMSAAA MMS SSS SSS SSAAAS এই পঞ্চ মহাভূত হইতে মানবদেহ উৎপন্ন, এবং তন্মধ্যে কুণ্ডলিনী শক্তি সংস্থাপিত । যোগশাস্ত্রে রূপকভাবে কথিত হইয়াছে মে, দেহমধ্যে তিনটি ੀ। ! উহাদিগকে ইড়া, পিঙ্গলা \S ੋ বলে। ইহার নাসিক হইতে নাভির কিঞ্চিৎ অধোদিক পৰ্য্যস্ত বিস্তৃত, এবং গুহ্যদ্বারের কিছু উপরেই কুণ্ডলিনী শক্তি বিদ্যমান । কথিত আছে,--তিনি সপের স্তায় জড়াইয়া থাকেন, এবং যখন যোগক্রিয়াদ্বারা জাগ্রত করা যায়, তখন প্রসারিত হন ও ব্রহ্মস্বার পরিষ্কার করেন । এই কুণ্ডলিনী হইতেই শব্দের উৎপত্তি। কুণ্ডলিনী হইতে শব্দ উৎপন্ন হইয়া ক্রমে ক্রমে পরা, পশুস্তি ও মধ্যম, এই তিন অবস্থা অতিক্রম করিয়া অবশেষে নির্গত হয় । যখন নির্গত হয়, তখনই আমরা তাহ শুনিতে পাই, ও বলিতেছি বলিয়া বুঝিতে পারি। ংস্কৃত ভাষায় পঞ্চাশটি অক্ষর আছে । দার্শনিকগণের মত এই যে, AMAkeSYAAA SAAAAA AAAA AAAAYS AAAAS AAAS SAAAMMAgAAA AAAAA শবদ-জগৎ শব্দ হইতেই উৎপন্ন অর্থাৎ যে কথা বা শব্দ কোন বস্ত নির্দেশ করিয়া উচ্চারিত হয়, তাহার সহিত সেই বস্তুর বিশেষ সাদৃশু আছে । মহর্ষি পতঞ্জলি এই বিষয় অতি সহজে বুঝাইয়া দিয়াছেন । তিনি শব্দ ও কথার মধ্যে কথাকেই প্রথম বলেন । কথা আগে, শব্দ পাছে । মনে কর, গাভী একটি কথা-গাভী বলিলে আমরা কি বুঝি ? চারি পা, লেজ, ককুৎ, খুর ও শিংযুক্ত একটি জীব । তাহাই কি গাভী ? উহার অঙ্গসঞ্চালন, চক্ষুর দৃষ্টি—তাহাই কি গাভী ? পতঞ্জলি বলেন,—ন । ওসকল গাভীর কার্য্য। তবে তাহার গায়ের শ্বেত, কৃষ্ণ অথবা তাম্রবর্ণ ইত্যাদি গাভী। পতঞ্জলি বলেন,—ন, তাহাও নয়। তবে কি ? কণহণকে গাভী বলিব ? অথবা গভী বলিতে SS SSAS SSAS SSAS SSAS SSMM MM SMMMS SSSSSAAAAAAS AAAAA AMMATMSMSASS SSSSSSMMMMSMTS Εμωmημα-βημή"μα