পাতা:যোগতত্ত্ব-বারিধি - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/২৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যোগতত্ত্ব-বারিধি । ՀԵ > তারাস্ত্যাপ্লিবিয়ুপ্রান্ত্রে মন্ত্র আগ্নেয় উচ্যতে । সৌম্যশ্চ মনব প্রোক্তণ ভূয়িষ্ঠেন্দ্বমৃতীক্ষরণঃ ॥ আগ্নেয়মন্ত্রাঃ সৌম্যাঃ সু্যঃ প্রণয়শোহন্তে নমোহুম্বিতা: | মন্ত্র শাস্তোহ পি রৌত্র ত্বং হু ফট, পল্লবিতে যদি ॥ মুণ্ড:"প্রবুধ্যমানোহপি মন্ত্রঃ সিদ্ধিং ন গচ্ছতি । স্বাপকালোবামবাহোজাগরে দক্ষিণাবহ: | স্বাপকালে তু মন্ত্রস্ত জপো ন চ ফল প্রদঃ ॥ আগ্নেয়ণঃ সংপ্রবুধ্যস্তে প্রাণে চরতি দক্ষিণে । বামে চরতি সৌম্যাশ্চ প্রবুদ্ধ মন্ত্রিণাং সদা ॥ না উীদ্বয়গতে প্রাণে সৰ্ব্বে বোধং প্রয়ান্তি চ । প্রযচ্ছস্তি ফলং সৰ্ব্বে প্রবুদ্ধ মন্ত্রিণাং সদা ॥ যে মন্সের অন্তে ওঁ শব্দ আছে, তা হাকে আগ্নেয় মন্ত্র বলে । আর যে মন্ধে ইন্দু ও অমৃতাক্ষর থাকে, তাহাকে সৌম্যমন্ত্র বলা যায় । সৌম্যমন্ত্র পল্লবিত হইলে, তাহাকে আগ্নেয় মন্ত্র বলে । সুপ্ত মন্ত্র কখনও সিদ্ধ হয় না । বামলাসীয় শ্বাস বহনকালে নিদ্রাবস্থা, এবং দক্ষিণনাসায় শ্বাসবহনকালে মস্ত্রের জাগ্ৰদ বস্থা । মন্ত্রের নিদ্রণকালে জপ করিলে, তাহণ DBBKD DD DS DBBBBBBBB BB BBBBBB BBBBBBB BB BBBS লাসায় শ্বাসবহনকালে সৌম্য মন্ত্র প্রবুদ্ধ থাকে। এবং উভয় নাড়ীর বহন সময়ে সকল মন্ত্রই প্রবুদ্ধ থাকে । প্রবুদ্ধ মন্ত্র জপ করিলেই সিদ্ধ হয় । এতদ্বারা বিবেচনা করিতে পারা যায় যে,—এইরূপ বিভাগের একটি কারণ আছে । “হ ও ফট” এই দুইটি শব্দ উচ্চারণ করিতে অধিক বলের প্রয়োজন হয়, এবং আকাশে (শূন্তে ) অনেক গোলযোগ করে, এই জন্যই উহাদিগকে পুংমন্ত্র বলা হইয়াছে । “স্বাহী” “ৰেীষট ও নমঃ’ অপেক্ষাকৃত অল্পবলে উচ্চারিত হয়, এবং মুখ দিন & いつ?