vО e o যোগতত্ত্ব-বারিধি l করিতে হয়, যে প্রকারে মস্ত্রের গ্রহণ, সাধনা, পুরশ্চরণ, জপ, হোম, দশসংস্কার, মন্ত্রচৈতন্য প্রভৃতি করিতে হয়,—এক কথায় শিষ্য ও গুরুকে মন্ত্রযোগ সম্বন্ধে যাহা কিছু জানিতে শুনিতে ও শিখিতে হয়, ইতিপূৰ্ব্বে আমি তাহা অতি সরল ও বিস্তৃত ভাবে বলিয়াছি। সুতরাং এখন আর তাহা বলা নিম্প্রয়োজন জ্ঞান করি । * মন্ত্র গ্ৰহণাদি কার্য্য শেষ করিয়া যথাশাস্ত্র তাহার অভাণস করিলে, নিশ্চয়ই সিদ্ধিলাভে সক্ষম হওয়া যায় । তৎসম্বন্ধে সমস্ত কথাই পূৰ্ব্বে বলিয়াছি বলিয়া এস্থলে পুনকল্লেখ করিলাম না । তবে একথা বলিতে হয় যে, অন্যান্য যোগীরও যেমন মিতাহার, মিতবিহার ও নিয়মপূর্বক চলিতে হয়, মন্ত্রযোগীরও তাহাই করিতে হয় । প্রত্যেক মন্ত্র যতদিন অভ্যাস করিতে হয়, ততদিন অভ্যাস করা হইলে পর, কৰ্ম্মী সেই মস্থের দেবতার উপর অণপনণধিকণর বিস্তার করিতে সক্ষম হন । ইহাকেই মন্মসিদ্ধি বলে । মন্ত্রসিদ্ধ হইলে কি প্রকার লক্ষণ হয়, তাহাও বলা হইয়াছে । যে ব্যক্তি ঐ প্রকারে মন্থসিদ্ধি লাভ করিতে পারেন, তিনি অষ্ট-ঐশ্বর্য্য কা অাট প্রকার বিভূতি লাভে সক্ষম হন অথবা দেবতাতে লয় প্রাপ্ত হন । মন্থসিদ্ধি কি প্রকাবে হইবে, তাহ পূর্বে বলিয়াছি ( দীক্ষণ ও সাধনায় ), তবে গুরুর অভিজ্ঞতা ও সাধনসিদ্ধির উপরে তাহার ফলাফল অনেকটা নির্ভর করে , অতএব উপযুক্ত গুরুর উপরে নির্ভর –ਾਂ ==ङ्ग
- মৎপ্রণীত "দীক্ষা ও সাধনা” নামক গ্রন্থে মন্ত্র গ্রহণ ও মন্ত্র দান এবং অন্যান্য সমস্ত বিষয লিগত হইয়াছে র্যাহারা মন্ত্ৰযোগের সাধনাভিলাষী এবং দীক্ষা গ্রহণ
BBBBB BBB BBB BBBB BBBS BBBS BBB BB BBB BBS BBBBSBBBBS সেই গন্থ দেখুন ।
