V) ob" যো গতত্ত্ব-ৰারিধি | ( ৯ ) কারণ ( নাই ) । ( ১ - ) অঞ্চিত ( নাই ) ইহার আর একটা নাম ( অজিত ) । ( ১১ ) বিজয় (জয়) ( নাই ) । ( ১২ ) বীর (নাই) ( २७) विश्व ( नॉई) । ( २s ) अ९७भङ ( नाझे ) । ( २० ) श्रब्रडूच ( নাই ) । ( ১৬ ) নীল ( অনল–নাই ) । ( ১৭ ) সিদ্ধ ( সৰ্ব্বোত্তম নাই ) । ( ১৮ ) সুপ্রভেদ ( নাই—ভেদ ) । ( ১৯ ) রৈবেব ( নাই ) ( ২• ) মকুত ( নাই ) । ( ২১ ) বিম্ব ( নাই ) । ( ২২ ) বিমল ( নাই ) । ( ২৩ ) লোহিত ( নাই ) । ( ২৪ ) সহস্ৰ ( নিশ্বাস– নাই ) । ( ২৫ ) পরমেশ্বর ( নাই ) । ( ২৬ ) প্রোদগ ( নাই ) । ( ২৭ ) চন্দ্রজ্ঞান ( নাই ) । ( ২৮ ) বাতুল ( নিশ্বাস ) ১• • • • • । এই গুলি শিব ও পাৰ্ব্বতীর কথোপকথন রূপে লিখিত আছে । পাৰ্ব্বতী প্রায়ই জিজ্ঞাসা করেন—“পৃথিবীর মধ্যে সৰ্ব্বাপেক্ষ আনন্দকর রহস্য কি ?” শিব তাহাই বিশদরূপে বর্ণনা করিয়াছেন। প্রথম হখানি তাহার চারিমুখ হইতে নির্গত হইয়াছিল, অঘোর, তৎপুরুষ, বামন ও সদ্যোজাত। এক এক মুখ হইতে পাচখানি করিয়া সংহিতা প্রকাশিত হয় । অবশিষ্ট আটখানি প্রকাশিত হয়, যখন তিনি ভয়ঙ্কৰু ঈশান মূৰ্ত্তি ধারণ করেন। পাঞ্চরাত্রাগমের মত ইহারাও জ্ঞান, যোগ, ক্রিয়া, চৰ্য্যাপাদ, এই চারিভাগে বিভক্ত। যেমন বিষ্ণু-মূৰ্ত্তি প্রস্তুত করিয়া মন্দিরে স্থাপন করতঃ পূজা করিবার কথা পূৰ্ব্বে বলা হইয়াছে, তেমনই শিবের মূৰ্ত্তি গঠন করিয়া তাহার বিহিত পুজার বিষয় এই সকল আগমে পাওয়া যায় । ! শৈবাগমের মত শাক্তাগমেও পাৰ্ব্বতী প্রশ্ন করিতেছেন এবং শিক তাহার উত্তর দিতেছেন। কেমন করিয়া শক্তির উপাসনা করিতে হয়, কেমন করিয়া উপাসনা করিলে শক্তিলাভ করা যায়, ইহাই এই আগমে বিশদ করিয়া বর্ণিত আছে । শাক্তণগমে ৬৪ খানি সংহিত تحت تاجیک سیستم ===
