! e যোগতত্ব বাৰি وي CD\ -اف ধীরে কান্না,—এ জগতের যে মৰ্ম্মত্বকে लॉाँक्रीब्रा আছে । তবে ঐ সকলে প্রয়োজন কি ? যাহা সার, যাহা নিত্য—তাহাতে আসক্ত হও । আৰ্কীটত্রহ্মপৰ্য্যন্তং বৈরাগ্যং বিষয়েম্বন্ধু । যথৈব কাকবিষ্ঠায়াং বৈরাগ্যং তদ্ধি নিৰ্ম্মলম্ ॥ অণকীট ব্রহ্ম পৰ্য্যস্ত সাংসারিক যাবতীয় পদার্থ কণকবিষ্ঠার ন্যায় তুচ্ছ ও ঘৃণাহ হওয়া আবশ্বক। কেবলমাত্র এক ব্রহ্ম, আর কিছুই নাই। সমস্তই ব্রহ্মময়,—তুমি আমি, চন্দন বিষ্ঠা, শত্রু মিত্র, সুখ দুঃখ, ভেদাভেদ, ধৰ্ম্মাধৰ্ম্ম কিছুই নাই—সকলই ব্ৰহ্ম । এইরূপ ভাবিতে ভাবিতে বৈরাগ্য প্রতিষ্ঠা হয় । বলিতে পার, যে সকল বিষয়ের উপরে মানুষের প্রাণের এত টান,—যাহার জন্য মহিষ বুকের রক্ত জল করিয়া ফেলিতেছে,— নিজের প্রাণ পৰ্য্যন্ত বিসর্জন করিতেছে, সেই স্ত্রী, পুত্র, ভ্রাতা, ভগিনী, বিষয়-আশয়, ঘরবাড়ী কিছুই নহে বলিয়া পরিত্যাগ করা কি সহজ ? সহজ নহে—কিন্তু অভ্যাসবলে সহজ হইয়া আসিবে । পাণ্ডুরোগ গ্রস্ত ব্যক্তি বাহপ্রকৃতির বিবিধ বর্ণ না দেখিতে পাইয়া যেমন একমাত্র হরিদ্র বর্ণই দেখিয়া থাকে, অবিদ্যাক্রাস্ত মানবও তদ্রুপ জগৎ ও জগদাত্মার স্বরূপ দর্শন করিতে পারে না । পাণ্ডুরোগ আীরোগ্য হইলে সেই ব্যক্তি যেমন জগতের স্বাভাবিক বর্ণ দেখিতে পায়, অবিদ্যা দূরীভূত হইলে মাহুষও তদ্রুপ স্বরূপ জ্ঞানে প্রকৃত বস্তু দর্শনে সক্ষম হয়। { তৎপরং পুরুষখ্যাতেগুৰ্ণবৈতৃষ্ণ্যম্ ॥ আত্মসাক্ষাৎকার বা পুরুষবিষয়ক জ্ঞান জন্মিলে বৈরাগ্য স্থিরীভূত হয়, এবং তখন তাহার গুণের প্রতি বিতৃষ্ণ জন্মে। গাঙ্কতিক ঐশ্বৰ্য্য অীর তথ্য সেই ঘোগীকে অfকুই করিতে পারে না ।
