পাতা:যোগতত্ত্ব-বারিধি - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৩৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যোগতত্ত্ব-ৰারিধি । \3\), 3, সামর্থ্যাদি অনুসারে ੇ ভিন্ন ফললাভ হইয়! থাকে। সমাধির প্রারম্ভেই যদি বাহ-স্কুলে আভোগ অর্থাৎ সাক্ষাৎকাররূপিণী প্রজ্ঞ} জন্মে,—তাঁহা হইলে তাহাকে “বিতর্ক” বলা যায় । বাহ্য-স্থক্ষ্মের, সাক্ষাৎকার লাভ হইলে তাহ “বিচার” আখ্যা প্রাপ্ত হয় । কোন অণধ্যাত্মিক স্থল যদি সমাধির আলম্বন হয়, আমার তাহাতে ধ্যানজ প্রজ্ঞ জন্মে,—তাহ হইলে সে অবস্থার নাম “আনন্দ ” বুদ্ধিসম্বলিত অভিব্যঙ্গ চৈতন্তে অর্থাৎ জীৰাত্মাতে যদি তাদৃশ আভোগ ( সাক্ষাৎকারবতী প্রজ্ঞা ) জন্মে, তাহা হইলে তাহার নাম “অস্মিতা ।” এই বিভাগ অতুসারে সম্প্রজ্ঞাত ষেণগ বা সম্প্রজ্ঞাত সমাধি চারি প্রকাল্প BBBBB BBB S BBBBBB BBBBBB BBB BBB SSBBBB SBBBBS

  • সানন্দ” ও “সম্মি তা ।”

এতদ্ভিন্ন ঈশ্বরে যে সম্প্রজ্ঞাত যোগ সাধিত হয়,—তাহা স্বতন্ত্ৰ ; এবং তা হার ফলও ভিন্ন । ঈশ্বরাত্মায় সম্প্রজ্ঞাত যোগ সাধিত হইলে তৎকালে কোন ও প্রকার কৰ্ত্তব্য অবশিষ্ট থাকে না । সে সাধক পূর্ণকাম হইয়া নিত্যতৃপ্ত অবস্থায় কল্পকল্পান্ত অতিবাহন করিতে সক্ষম হয় । উল্লিখিত ভাব্য-সমূহের যে কোন ভাব্যের উপর ধ্যানপ্রবাহ ছুটাইবে-—ধ্যান পরিপক্ক বা প্রগাঢ় হইলে চিত্ত অল্পে অল্পে সেই সেই ভাব্যের সান্ধপ্য প্রাপ্ত হইবে । চিত্ত তখন তন্ময় হইয়া অবিচাল্যরূপে প্রতিষ্ঠিত থাকিবে । তৎকালে অন্য কোন জ্ঞান ব{ মনোবৃত্তি উদিত থাকিবে না । ভবিষ্যতে যদি কখন উদয়োমুখ হয়, তথাপি তাহ সেই ধোয়াকার প্রাপ্ত স্থিরবৃত্তির প্রতিরোধ করিতে পরিবে না । তাদৃশ স্থিরবৃত্তি যখন কিছুতেই প্রতিরুদ্ধ হইবে না, তখন তাহাকে "সম্প্রজ্ঞাত সমাধি" বলিয়া জানিবে। এই সম্প্রজ্ঞাত সমাধি সম্বন্ধে আরও কিছু জ্ঞাতলা আছে । কি ? তাহ বলিতেছি ৯.