পাতা:যোগতত্ত্ব-বারিধি - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/৩৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যোগতত্ত্ব-বারিবি । "లిy& _கம் বাহ্যাভ্যস্তরবিষয়াক্ষেপী চতুর্থ । ৰন্ধারণ প্রাণকে বাহিরে অথবা অস্তরে প্রয়োগ করা যায়, তাহা । চতুর্থ প্রকার প্রাণায়াম । কথাটা এই যে, প্রাণায়ামকালে বাহিরের দ্বাদশাঙ্গুলাদি পরিমিত স্থান এবং হৃদয়, নাভি, মস্তকের অভ্যস্তর ইত্যাদি ভাবিয়া-চিস্তিয়া আলোচনা-অনুসন্ধান করিয়া প্রাণবায়ুর পূরক, রেচক ও কুম্ভক করিতে হয়, তবে তাহা চতুর্থ প্রকার প্রাণায়াম। প্রথম অভ্যাসকালে এইরূপই করিতে হয় । তারপরে অনুসন্ধান বা লক্ষ্য কিছুই থাকে মা । অভ্যাসের বলে তখন আপনা হইতেই সম্পন্ন হয় । க প্রাণায়াম অভ্যাস দৃঢ় হইলে কি হয় ? তত: ক্ষীয়তে প্রকাশবরণম্ ॥ চিত্তপ্রকাশের আবরণ উন্মুক্ত হইয়া যায় । 事 যেহেতু চিত্তে সমস্ত জ্ঞান বিদ্যমান থাকে, কেবল রজস্তমোরাপ মঙ্গ দ্বারা আচ্ছন্ন থাকে বলিয়া চিত্তের মূঢ়তা বিদ্যমান আছে। প্রাণায়াফ জারা সেই চিত্ত-মল দূর হয় । ধারণাসু যোগ্যতা মনসঃ ॥ 蟲 চিত্তের আবরণ দূর হইলে কাজেই মনের একাগ্রত হইয়া থাকে r. এখন প্রত্যাহারের কথা বলিব । ம் স্ব স্ব বিষয়সম্প্রয়োগাভাবে চিত্তস্বরূপাঙ্গুকার ইতীন্দ্রিয়ানাং প্রত্যাহার: ॥ " o 峒 ইন্দ্রিয়গণ যখন তাহীদের স্ব স্ব বিষয় পরিত্যাগ করিয়া চিত্তের স্বরূপ গ্রহণ করে, তখন তাহাকে প্রত্যাহার বলে । 劇 অর্থাৎ-ইঞ্জিয়সমূহ মনের ভিন্ন ভিন্ন অবস্থামাত্র। দর্শনেশ্রিয় বাহা ৰেখে, তাহ বাচির হইতে জাগাইয়া জানে, মন গ্রহণ করে। তখন