vరి:Stు যোগতত্ত্ব-বারিধি । মন প্রকৃতির পদার্থ, সুতরাং মনের সুথের জন্য যোগী কখনই কাজ করেন না । তদা বিবেকনিম্নং কৈবল্যপ্রাগ ভাবং চিত্তম । তখন চিত্ত বিবেক-প্রবণ হইয়া কৈবল্যের পূৰ্ব্বভাৰ প্রাপ্ত হয় । ঐরূপ সাধন-বলে বিবেকশক্তিরূপ দৃষ্টির শুদ্ধতা লাভ হয় । অবিশুদ্ধ চিত্ত প্রকৃতির অধীন থাকে, ভুলিয়াও আত্মার অভিমুখীন হইতে পারিত না । চিত্ত বাহক্যবহারের দিকেই থাকিত, যাইত – অস্তুরতম আত্মার দিকে একৰারও যাইত না । বিবেকশক্তির পরিশুদ্ধি বশত: যোগীর দৃষ্টির আবরণ সরিয়া যায়, যোগী তখন বস্তুর যথার্থ স্বরূপ উপলব্ধি করিতে পারেন । যোগী তখন বুঝিতে পারেন যে, প্রকৃতি একটি মিশ্র পদার্থ,—উহা সাক্ষিস্বরূপ পুরুষের জন্য এই সকল বিচিত্র দুশু দেখাইতেছে মাত্র । যোগী তখন বুঝিতে পারেন, প্রকৃতি ঈশ্বর নহেন । এই প্রকৃতির সমুদয় সংহতিই কেবল আমাদের হৃদয় সিংহাসনস্থ রাজা পুরুষকে এই সমস্ত দৃশ্য দেখাইবার জন্য । যখন দীর্ঘকাল অভ্যাসের দ্বারা বিবেক উদয় হয়, তখন সকল বিস্ত্র দূরে বায়,—কৈবল্য লা ভ হয় । তচ্ছিদেষু প্রত্যয়ান্তরাণি সংস্কারেভ্য: ) এতদব স্থায় মধ্যে মধ্যে সংস্কার হইতে অপরাপর নানাপ্রকণর জ্ঞান উপস্থিত হয় । 酶 এই অবস্থাতেও পূৰ্ব্ব সংস্কারের দ্বারা মধ্যে মধ্যে এমন বোধ হয় যে, বাহিরের বস্তু আমার সুখের জন্য আবশ্যক । সংস্কার এমনি বালাই ! এ সংস্কার গুলির ক্ষয় হওয়া প্রয়োজন । | /প্রয়োক্তনত বুঝিলাম, কিন্তু ক্ষম হয় কি করিয়া । যোগী বলেন, * কে ন.-- التعيينصصصمحكي صيصا
