ৰোগতত্ত্ব-বারিধি । O o-i mo. oom--a- .يتس لقسم صيتيكتفيستيس -- - শিষ্য। পূৰ্ব্বে আমাকে বলিয়াছেন, – যোগসাধনম্বারা যোগী ব্যক্তি ৰহির্জগৎ ও অন্তৰ্জ্জগতের সমস্ত তত্ত্ব জানিতে পারেন, সমস্ত রসের আম্বাদন করিতে পারেন,—বহির্জগৎ ও অন্তর্জগতের উপরে অসাধারণ কর্তৃৰ করিবার অলৌকিক ক্ষমতা লাভ করিতে পারেন,-সেই ক্ষমতাবলে, যোগীর বহু প্রকার অভূত ও অভাবনীয় শক্তি জন্মে । বাকুসিদ্ধি, ইচ্ছানুসারে গমনাগমন, দূরদৃষ্টি, দূরশ্রবণ, অতি স্থপ্রদর্শন, পর-শরীরে প্রবেশ, অস্ত ধর্ণন, অন্তর্যামিত্ব, শূন্তপথে অবিরে। ধে ও অনায়াসে বিচরণ, কায়বৃ্যহ দেহধারণ, অণিমা-লঘিমাদি অষ্টসিদ্ধি লাভ, দেবত্বলাভূত এবং মৃত্যুজ্ঞান লাভ হয় । যোগ-সাধন দ্বারা ষোগীবাক্তি, হৃদয়স্থিত দীপ-কলিকাকার জীবাআকে মূলাধারস্থিত কুণ্ডলিনী শক্তির সহিত মুঘুয়াপথে মূলাধার, স্বাধিষ্ঠান, মণিপুর, অনাহত, বিশুদ্ধ এবং অণজ্ঞ নামক ক্রমে চতুৰ্দ্দল, ষড় দল, দশদল, দ্বাদশদল, ষোড়শদল এবং দ্বিদলপদ্ম ভেদ পূর্বক শিরঃ স্থিত অধোমুখ সহস্রদলপদ্মের কণিকার মধ্যগত পরমাত্মাতে সংযোগ করিয়া তদীয় ক্ষরিত সুধা পান করাইয়া পরমানন্দ ও পরমজ্ঞান লাত করিতে পারেন । তারপরে আরও বলিয়াছেন, যোগীব্যক্তি যোগসাধন স্বারা ঈশ্বরের স্বরূপ রূপ দেখিয় তাহাতে দৃঢ়ভক্তি ও অহেতুক প্রেমসম্পন্ন হয়েন । তখন সাযুজ্য বল, সারূপ্য বল, আর যাহ। কিছু বল— সমুণ্ডই লাভ হয় । তখন সেই তামসুন্দর, চিদম্বনরূপ আর ভুলিতে পারা যায় না ;—তখন বুঝিতে পারা যায়, পুত্ৰ-কল এ ধনৈশ্বৰ্ষ্য কিছু নহে, দেহ কিছু নহে, চন্দ্র, স্বৰ্য্য, বসন্ত, কোকিল কিছু নহে –তখন ৰোগী, আদি-অন্ত-মধ্যহীন চরাচর বিশ্বব্যাপী বিশ্বরূপ দর্শন করিতে পারেন,— ধাহার অনন্ত বদন, অনন্ত নয়ন, অনন্ত ৰূহ, অনন্ত উরু, র্যাহার দীপ্তি কোটি স্বর্য্য-প্রভ, যাহার স্থিতি ’ঞি কালব্যাপী, দেবদৈত্য-নৱগণ
