ষোগবশিষ্ঠ । ›ፃ¢ ভবিষ্যতি মহাসত্বে জগতলোকপরাবরঃ । সুখদুঃখদশাহীনঃ সমলোষ্ট্রাশ্মকাঞ্চন: || ৭ । নমুতামাচরংস্তত্রাসহ্যেহন্ততঃ পুৰ্ব্ববৎসুখদুঃখদশাবাপিস্যাৎ নেতাছভবিষ্যতীতি সত্ব" মননাদিঞ্জং জ্ঞানদার্টাবলং পরং কারণতত্ত্বং অবরং কার্য্যতত্ত্বং লোকেতদুভয়ং জ্ঞানংযেন অথবালোকানাং প্রাণিনাং পরং পরমপুরুষাৰ্থরূপপরং সাংসারিক ভ্রমণরূপং চ বিবেকতোজ্ঞানংযেন অথবালোকায়াবিরাটপর মব্যাকৃতং। অবরং হিরণ্যগৰ্ভাখাঞ্চ পরমার্থতোত্রহ্মৈবপৃথগন্তীতিজ্ঞানং যেন 'অতএবাসত্তেীসমলোফ্রাশ্বকাঞ্চনঃ সুখ দুঃখাদিগনশ্চেভ্যর্থঃ .৭ । অস্যার্থঃ । ** হে রাজনু ! ইহ লৌকিক ও পারলৌকিক ধৰ্ম্মকে জানিয়া সুখ দুঃখ লোষ্ট্র পাষাণ কাঞ্চনের প্রতি সমতাভাব করতঃ তত্ত্বজ্ঞানী হইয়া সময়াতিপাত করিয়া থাকিলেন । ৭ । g তাৎপর্য –সত্বশুদ্ধি হইলে শ্রণে মনন নিদিধ্যাসন দ্বারা সুদৃঢ় তত্ত্বজ্ঞান রূপ পরম বল প্রাপ্ত হইবেন। অবর জ্ঞান কার্য ও কার্যাতত্ত্ব, অর্থাৎ সংসার বিষয়ী ভূত উপদেশের দৃঢ়তা তইবে । অথবা প্রাণীদিগের পরম পুরুষাৰ্থ অর্থাৎ ধর্মীর্থ কাম মোক্ষ চতুবিধ পুরুষাঙ্গ রূপ পরম জ্ঞান। অবুর সাংসারিকভ্রমণ রূপ, বিবেক দ্বার বিশেষ জ্ঞানোৎপত্তি হইবে । অথবা সৰ্ব্ব লোকময় পরমাত্মাকে বিরাট রূপ জানিয়া সর্বত্র ব্রহ্মস্ফূৰ্ত্তি হইবে । অবর, হিরণ্য গব্ৰাখ্য কাৰ্য্য “ব্রহ্ম, এই পরমার্থ তত্ত্বজ্ঞানদ্বারা বিশ্ব হইতে আত্মা পৃথক রূপে আছেন এই জ্ঞানোৎপত্ত্বি ইউরে।' য়ুখন এরূপ উভয় জ্ঞানের মধ্যে একতর জ্ঞান জন্মিবে, তখনই সকল জগৎকে ব্রহ্মময় বলিয় লোষ্ট্রশ্মি কাঞ্চনকে সমজ্ঞান করিয়া সৰ্ব্বদোস বিবর্জিত হইবেন ৷৷ ৭ ৷৷ ইতঃপুৰ্ব্ব বশিষ্ট বাক্যে রাজা একবার প্রতীচার প্রেরণ করিয়াছিলেন, পুনৰ্ব্বার বিশ্বামিত্ৰ বাক্যে তদ্ভিন্ন অন্য দূতকে রামানয়নে প্রেষণ করিতেছেন। তদৰ্থে উক্ত চইয়াঢ়ে। যথা –( ইতু্যক্তইতি) । ‘ ইত্যুক্তে মুনিনাখেন রাজাসংপূর্ণমানসঃ। প্রাহিণোদ্রামমানেতুং ভুয়োদৃতপস্পরাং ।। ৮। সুয়ইতুক্তের্বশিষ্ঠ বচনাৎ প্রাক্তপ্রতীহারাদনে পিস্থতাঃ প্রেধিতাঃ এবেদ্ধিগমJতে : ৮ !
