যোগবশিষ্ঠ । ג'לסי ইৰেক্ট হিকে শোরগন ঈষৎ মুখয়স লেশ হেতুক অন্ন, সুতরাং কটুঙ্গ রসাৰিভুল ব্যাখ্যা করেন ইতিভাব ॥৩২ ॥ । অনন্তর যুবতি ভরণার্থ পুরুষের ব্যুস্থত বর্ণন করিয়া রযুবর মুনিবন্ধ বিশ্বামিত্রকে কহিতেছেন, তদৰ্থেউক্ত হইয়াছে। যথা–(কান্থগভূততয়েতি)। কাদিগ্নভূততয়াচেতে ঘনগৰ্দ্ধান্ধয়াকুলং । পরংমোহমুপাদত্তে মূখভ্রষ্টমৃগোযথা । ৩৩ । আকুলং উক্ত চিন্তয়েতিগম্যতে অতএব ঘনেন নিবিড়েনগৰ্দ্ধেন ধনাভিলাসেনান্ধং কণং দিশং গমিষ্যামিক ধনং লগদnমীত্যেবং ভূততয় চেতোমোহমুপাসত্তে ॥৩৩। অসমর্থঃ । হে মুনির ! যেমন সমুখ ভ্ৰষ্ট স্বগ ব্যাকুলত প্রযুক্ত মুগ্ধ ইয়া কোন দিগে ধাবমান হইবে তাহার নিশ্চয় করিতে পারেন, তাহার ন্যায় কর্মননী ভরণ চিন্তক পুরুষও ব্যাকুলত প্রযুক্ত মুগ্ধ হইয়া গাঢ়তর বিষয়াভিলাষে গাঢ়তর অন্ধ প্রায় দিগবলোকন করিতে পারেন, অর্থাৎ, কোন দিঞ্জে কোথায় গিয়া ধনপ্রাপ্ত হইবে এই চিন্তাতেই মহামোহ প্রাপ্ত ইয়া থাকে। ৩৩ ॥ "তাৎপর্য সুগন। অনন্তর করি করেণুর উপমায় স্ত্রীরাম বিশ্বামিত্রকে স্ত্রীবশ্য ব্যক্তির দুরবস্থা কহিতেছেন তদৰ্থে উক্ত হইয়াছে। যথা—( শোচ্যতা পরমং যাতীতি)। শোচ্যতাং পরমাং যাতি তরুণন্তরুণীপরং । নিবদ্ধংকারিণী লোলোবিন্ধ্যখাতে যথাগজ: || ৩৪ | খাতে গৰ্ত্তে ॥ ৩৪ ৷৷ थगाई। হে ঋষিবর কৌষিক! করীগণ যেমন করেণুর বশীভুত হইয়া বিন্ধ পৰ্ব্বত সন্নিহিত খাতের মধ্যে নিপতিত হইয়া বদ্ধ হয়, এবং বন্ধন জন্য শোচ্যমান হয়, তাহার নায় যুবতিগণের বশীভূত হইয় যুবাঙ্গণ শোকের বিষয় হইয়া থাকে। ৬৪ । তাৎপৰ্য্য –বন্য হস্তী ধারক গণের বিন্ধ পৰ্ব্বতের নিকট খাত করিয়া পালিত করিণী দ্বারা বনাগজকে প্রলোভিত করতঃ করিণীর বশে জুনিয়া গর্ভে নিপতিত করিয়া ৰন্ধন করে, সেই বন্ধ হস্তী পরিণামে মহাশোকে মগ্ন হয়, ভক্রপ কামিনী লোতে
